শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০২:৫৫ অপরাহ্ন
শামীম আহমেদঃ
বরিশাল সদর (৫) সাবেক পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী ও বরিশাল জেলা আওয়ামী লীগ সহ সভাপতি একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকা প্রতিীকের প্রার্থী কর্নেল (অবঃ) জাহিদ ফারুক শামীম বরিশালের বিএনপি দলীয় অফিস ভাংচুর,অগ্নি সংযোগ সহ
বিস্ফোরক মামলায় পুলিশের হাতে আটক এবং জামিন না মঞ্জুর করে জেল হাজতে প্রেরন করায় আনন্দে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম সদস্য সহ আদালত পাড়ায় বিভিন্ন শ্রেনির মানুষের মাঝে মিস্টি বিতরন করে বরিশাল জেলা যুবদল যুগ্ম সম্পাদক ও
শিক্ষানবিশ আইনজীবী মশিউল আলম খান পলাশ। মঙ্গলবার (২৪) সেপ্টেম্বর) আদালত
পাড়ায় আনন্দে-উৎসবে তিনি মিস্টি বিতরন করেন।
আনন্দ ও মিস্টি বিতরনের উর্দ্দেশ্য পালাশের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন ১৮ সালের জাতীয় সংসদ একাদশ নির্বাচনে বরিশাল সদর (৫) আসনের বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির ধানের শিষ মনোনিত প্রার্থী সাবেক হুইপ ও সাবেক বিসিসি মেয়র
এ্যাডভোকেট মজিবর রহমান সরোয়ার ও তার প্রতিদ্বন্দি নৌকা প্রতিকের প্রার্থী কর্নেল (অবঃ) জাহিদ ফারুক শামীম।
১৮ সালের নির্বাচনে মজিবর রহমান সরোয়ারের সাথে নৌকা প্রার্থী জাহিদ ফারুক শামীম ও তার শাষকদলের প্রচন্ড প্রভাব পাশাপাশি পুলিশ প্রশাসনের পক্ষপাতিত্বের কারনে সরোয়ারের সাথে কেহ নির্বাচনের প্রচার-প্রচারনায় গ্রেফতারের ভয়ে কেহ যেতে চাইত
না, এবং কোন দলীয় কর্মীও যেত না।
প্রার্থী মজিবর রহমান সরোয়ার ১৮ সালের ২৬ই নভেম্বর স্প্রিডবোর্ড যোগে বরিশাল সদর উপজেলার ১০ নং চন্দ্রমোহন ইউনিয়নে ভোট প্রার্থনা ও প্রচারের জন্য উক্ত এলাকায় যায় তখন আমি তার সাথে থেকে নির্বাচনী ধানের শীষের লিফলেট বহন করি।
সেসময় সেখানে স্থানীয় আওয়ামী লীগ কর্তৃক হামলা হওয়ার আশংকায় আমরা কয়েকজন ইলেক্টনিক্স ও প্রিন্ট মিডিয়া বন্দুদের নিয়ে দ্রæত বরিশালে ফিরে আসার পথে আমাদেরকে বরিশাল মেট্রোপলিটন বন্দর থানা পুলিশ নৌপথে আটক করার জন্য ধাওয়া করে।
তখন আমাদের বোর্ড দ্রæত চালিয়ে আসার এক প্রর্যায়ে বন্দর থানা পুলিশ নদীতে ধাওয়া করতে থাকে সেময় আমাদের বোর্ডে থাকা চন্দ্রমোহন বিএনপি নেতা মুক্তিযোদ্ধা ইসরাইল পন্ডিত ছিলেন আমরা তাকে রক্ষা করার জন্য চরমোনাই ইউনিয়নের
বিশারহাটখোলা বোর্ড থামিয়ে ইসরাইল পন্ডিতকে নামিয়ে দিয়ে দ্রæত পালিয়ে যেতে বলি ইতি মধ্যে বন্দর থানা পুলিশ আমাদের ঘিড়ে ধরে হাতে থাকা লিফলেট সহ প্রার্থী মজিবর রহমান সরোয়ার ও আমাকে ধরে নেওয়ার জন্য টানাহেচড়া করতে থাকে এক
প্রর্যায়ে সাংবাদিক শামীম আহমেদ চ্যালেঞ্জ করে পুলিশের কাছে জানতে চান প্রার্থী মজিবর রহমান সরোয়ারকে টানাহেচড়া ও ধরে নেওয়ার কারন কি? তখন পুলিশ সদস্যরা তাকে বাদ দিয়ে আমাকে টানাহেচড়া এক প্রর্যায়ে চেংদোলা করে বোর্ড থেকে ধরে
নিয়ে যায় তখন পর্যন্ত আমার বিরুদ্ধে কোন মামলা ছিলনা।
পরে আমার বিরুদ্ধে পুলিশ বাদি হয়ে মামলা দায়ের করা সেই মামলায় আমি বিনা অপরাধে বেশকিছুদিন জেল- হাজতে কারাভোগ করি।