বুধবার, ২৬ মার্চ ২০২৫, ১১:৫৩ অপরাহ্ন

সর্বশেষ সংবাদ :
স্বাধীনতা দিবসে শিক্ষার্থী ও জনসাধারণের জন্য কোষ্টগার্ডের যুদ্ধ জাহাজ উন্মুক্ত মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যদের হাতে ঈদ উপহার তুলে দিলেন ইউএনও এম পি পংকজ কোটি টাকার কাজ দেন গিয়াস উদ্দিন দীপেনকে ।। অধ্যাপক কাজী মেজবাহ উদ্দিন ফরহাদ পটুয়াখালীতে আঃ মহিলা লীগের নেত্রী বেবী অর্থঋন খেলাপীর মামলায় ফের কারাগারে এখনি যদি খাওন দাওনে ব্যাস্ত হন ভোটের সময় টাক দিয়ে দেবে জনগন – পটুয়াখালীতে ভিপি নুর কোন অন্যায়কে প্রশ্রয় দেননি বলেই বেগম জিয়া ‘একজন আপোষহীন নেত্রী’ আবু নাসের মো: রহমাতুল্লাহ কলাপাড়ায় অবৈধভাবে এক্সাভেটর দিয়ে মাটি কাটার দায়ে ১০ হাজার টাকা জরিমানা সন্ত্রাসী ভূমিদস্যুদের বিরুদ্ধে আমাদের লড়াই অব্যাহত থাকবে ।। অধ্যাপক মেজবাহ উদ্দিন ফরহাদ কলাপাড়ায় তরমুজের বাম্পার ফলনেও হাসি নেই কৃষকের মুখে।ট্রাকে লোড এবং বিক্রীতেও দিতে হচ্ছে চাঁদা বরিশাল মোটরসাইকেল পার্টস বিজনেস এসোসিয়েশনের ইফতার কলাপাড়া বিএনপির ৪টি ইউনিটের বর্ধিত সভা দেশে শান্তি ও নিরাপত্বা নিশ্চিত করতে ইসলামী আন্দোলনের বিকল্প নেই-  উপাধ্যক্ষ  সিরাজুল  ইসলাম ইসলামী যুব আন্দোলন বাংলাদেশ বরিশাল জেলা শাখার ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত পটুয়াখালী ঘাট শ্রমিক দলের আয়োজনে দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত বিএনপিতে পদ পেলেন আওয়ামীলীগ নেতা, খুশিতে খাশি কেটে ভুঁড়িভোজ
বাঙালির সেই বেদনাবহ দিন

বাঙালির সেই বেদনাবহ দিন

Sharing is caring!

ক্রাইমসিন২৪ ডেস্ক:১৪ ডিসেম্বর, বাঙালি জাতির জীবনে এক বেদনাবহ দিন। ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে বাঙালির চূড়ান্ত বিজয়ের মাত্র দুই দিন আগে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের ধরে নিয়ে যায় হানাদাররা। তাদের উদ্দেশ্য ছিলো বাঙালিকে বুদ্ধিবৃত্তিকভাবে অসার করে দেওয়া। 

এ উদ্দেশ্যেই সেদিন ঘটেছিল এই মর্মান্তিক হত্যাযজ্ঞ। পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী তাদের পরাজয় নিশ্চিত জেনে লিপ্ত হয়েছিল ঘৃণ্য ষড়যন্ত্রে। তাদের সঙ্গে যোগ দেয় এ দেশীয় দোসর রাজাকার-আলবদররা। স্বাধীনতাকামী বাঙালি জাতি যেন মেধায়-মননে মাথা তুলে দাঁড়াতে না পারে, সে জন্য তারা জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান বুদ্ধিজীবীদের হত্যায় মেতে ওঠে। 

এ জন্য তারা বেছে বেছে দেশের বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ, চিকিৎসক, সাহিত্যিক, সাংবাদিক, দার্শনিক ও সংস্কৃতিক্ষেত্রের অগ্রগণ্য মানুষদের বাড়ি থেকে ধরে নিয়ে গিয়ে নির্মমভাবে হত্যা করে। 

বিজয় দিবসের আগে এই দিনটিতে জাতি গভীর বেদনার সঙ্গে স্মরণ করে আসছে স্বাধীনতার জন্য আত্মদানকারী শহীদ বুদ্ধিজীবীদের। মিরপুর ও রায়েরবাজারের শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে বরাবরের মতোই শুক্রবারও (১৪ ডিসেম্বর) সকাল থেকে নামবে অগণিত মানুষের ঢল। 

বাংলার সূর্য সন্তানেরা।

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে মুক্তিযোদ্ধা, সর্বস্তরের মানুষ, সামাজিক-সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক সংগঠন, বিশেষত নতুন প্রজন্মের বাঙালিরা গভীর শ্রদ্ধা ও বিনয়ে পুষ্পস্তবক অপর্ণ করবে স্মৃতিসৌধের বেদিতে। 

এদিকে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, বিরোধীদলীয় নেতা রওশন এরশাদ পৃথক বাণী দিয়েছেন। বাণীতে শহীদদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে তাদের আত্মার চিরশান্তি কামনা করেছেন তারা। 

কর্মসূচি 

সকাল সাতটা পাঁচ মিনিটে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের পুষ্পস্তবক অর্পণের মধ্য দিয়ে দিবসের কর্মসূচি শুরু হবে। পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। 

আর মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হকের নেতৃত্বে শহীদ পরিবারের সদস্য ও বীর মুক্তিযোদ্ধারা সকাল ৭টা ২২ মিনিটে বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে এবং সকাল ৮টা ৩০ মিনিটে রায়েরবাজার বধ্যভূমি স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন। পরে সর্বস্তরের মানুষ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন। 

এদিকে দিবসটি উপলক্ষে আওয়ামী লীগ বিকেল ৩টায় কৃষিবিদ ইনস্টিটিউটশন মিলতনায়তনে আলোচনা সভার আয়োজন করেছে। এতে সভাপতিত্ব করবেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © crimeseen24.com-2024
Design By MrHostBD