সোমবার, ২৮ Jul ২০২৫, ০৫:০৪ পূর্বাহ্ন

সর্বশেষ সংবাদ :
বাউফলের তেঁতুলিয়ায় ট্রলার থেকে ছিটকে পড়ে নিখোঁজ যুবকের মরদেহ উদ্ধার কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত, ভাঙ্গন রোধের দাবিতে মানববন্ধন বেড়িবাঁধে সবুজ বেষ্টনী প্রকল্পের গাছ কেটে পাউবো’র যায়গায় দোকান ঘর নির্মাণ’র অভিযোগ দুমকিতে সরকারি ডাক্তার এনামুল হক কর্তৃক রুগীর স্বজনকে হুমকি প্রদানে থানায় অভিযোগ টেকসই বাধের অভাবে চরাঞ্চলের হাজারো মানুষ পানিবন্দি লঘুচাপের প্রভাবে বঙ্গোপসাগর উত্তাল।।পায়রা সমুদ্র বন্দরে ০৩ নম্বর সতর্ক সংকেত নীলগঞ্জ ইউনিয়ন বিএনপির সাংগঠনিক সভা অনুষ্ঠিত কুয়াকাটায় সমুদ্রে গোসলে নেমে জোয়ারে ভেসে যাচ্ছিল পর্যটক, উদ্ধার করলো জেলেরা অতিরিক্ত পিপি নিয়োগ পেলেন তারেক আল ইমরান বাউফলে অসাধু ব্যবসায়ীর কবলে বিলুপ্ত হচ্ছে দেশি প্রজাতির মাছ চাঁদাবাজির টাকা নয় সৎ পথে উপার্জিত অর্থ দান করলেন মেজবাহ উদ্দিন ফরহাদ কলাপাড়ায় ক্ষতিকারক সামাজিক রীতিনীতিকে চ্যালেঞ্জ জানাতে সম্প্রদায় বিষয়ক সংলাপ বৃষ্টি উপেক্ষা করে কলাপাড়ায় ২৪ এর রঙে গ্রাফিতি ও চিত্রাংকন প্রতিযোগিতা ইউএনওর বদলির খবরে কুয়াকাটায় মিষ্টি বিতরণ ও আনন্দ মিছিল কলাপাড়ায় যমুনা গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম এর পঞ্চম মৃত্যু বাষিকী পালিত
৭ কোটি বছর ধরে সাপের ছিল পা!

৭ কোটি বছর ধরে সাপের ছিল পা!

Sharing is caring!

সাপের পা দেখা এবং না দেখা এ নিয়ে কত আষাড়ে গল্প ছড়িয়ে আছে সর্বত্র তার ইয়াত্তা নেই! এ নিয়ে অব্যাহত রয়েছে গবেষণাও। সাপের শারিরীক গঠন, আকৃতি নিয়ে গবেষকরা ইতোমধ্যে নানা বিশ্লেষণ হাজির করেছেন।

অনেকেই দাবি করেছেন, পূর্বের সাপের দৈহিক গড়ন বর্তমানের মতো ছিল না। তাদের পা ছিল, আকৃতিতে তারা ছিল বৃহৎ অর্থাৎ এখনকার মতো ছোট নয়! বিবর্তনের মাধ্যমে সাপ এখন ছোট আকার ধারণ করেছে।

সম্প্রতি আবিস্কৃত একটি জীবাশ্ম বিশ্লেষণের মাধ্যমে আবারও সাপের পা থাকার বিষয়টি প্রমাণের চেষ্টা করেছেন একদল গবেষক। তাদের দাবি, হারানোর আগে সাপের পা ছিল অন্তত ৭ কোটি বছর।

সায়েন্স অ্যাডভান্সে প্রকাশিত প্রতিবেদনে এমন দাবি করেছেন গবেষকরা।

গবেষকরা দাবি করেছেন, নতুন আবিস্কৃত জীবাশ্মের তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণের মাধ্যমে এ সিদ্ধান্তে উপনীত হওয়া যায় যে, সাপের পেছনের অংশে অর্থাৎ লেজের দিকে পা ছিল।

আর্জেন্টিনার নর্দান পাতাগোনিয়া থেকে গবেষকরা আটটি সাপের মাথার খুলি আবিস্কার করেছেন। এরমধ্যে একটি প্রায় অক্ষত অবস্থায় ছিল।

আর্জেন্টিনার আজারা ফাউন্ডেশনের (বেসরকারি গবেষণা সংস্থা) গবেষক ফার্নান্দো গার্বেরোগলিও এক বিবৃতিতে বলেন, আমারা তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণের মাধ্যমে দেখেছি বর্তমান সাপেদের পূর্বপুরুষেরা ছিল আকারে বৃহৎ। একইসঙ্গে তাদের মুখও ছিল বড়। যদিও আগে সাপের আকৃতি নিয়ে ভিন্ন ধারণা প্রচলিত ছিল। গবেষণায় এও দেখা গেছে যে, পূর্বে বহুদিন ধরে সাপেরা তাদের পেছনে লেজ ধরে রেখেছিল। কিন্তু বিবর্তনে বদলে গেছে সাপের রূপ। এখন সাপ সম্পূর্ণ লেজহীন।

প্রতিবেদনে দাবি করা হয়, প্রায় ৭ কোটি বছর ধরে সফল এবং স্থিতিশীল অবস্থায় নাজাশ নামের এক ধরনের সাপ পেছনে লেজ নিয়ে টিকেছিল। এটা তখন তাদের জন্য প্রয়োজনীয় এক শারীরিক অঙ্গ হিসেবেই বিবেচিত হতো ততক্ষণ পর্যন্ত যতক্ষণ না সাপ লেজ ছাড়া বাঁচতে অভ্যস্ত হয়েছে।

এ গবেষণার কো-অথর ইউনিভার্সিটি অব আলবার্টার অধ্যাপক মিশেল ক্যাডওয়েল বলেন, এ গবেষণা আধুনিক এবং পুরনো সাপের মাথার খুলির বিবর্তন সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা হাজির করেছে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © crimeseen24.com-2024
Design By MrHostBD