বুধবার, ০৯ Jul ২০২৫, ০৩:৩৮ পূর্বাহ্ন
হেলাল আহম্মেদ(রিপন) পটুয়াখালী প্রতনিধিঃ পটুয়াখালীর ভূরিয়া মসজিদের কোষাধ্যক্ষ কর্তৃক ৭৪ হাজার টাকা আত্মসাতসহ মসজিদের জমির মূল দলিল ও অনান্য কাগজপত্র গোপন করে রাখার অভিযোগ উঠেছে ।
এ ঘটনাটি সদর উপজেলার ১৩ নং ভুরিয়া ইউনিয়নের ৫ নং ওয়ার্ডের পশ্চিম ভুরিয়া জামে মসজিদে এমবটাই অভিযোগ পাওয়া যায়।
ঘটনারসুএে যানাযায়,পশ্চিম ভুরিয়া জামে মসজিদের জমিদাতা আউয়াল হাওলাদারসহ মসজিদের নিয়মিত নামাজী মুসুল্লি কর্তৃক ভুরিয়া ইউনিয়নের চেয়াম্যান কাছে দেয়া অভিযোগ ও স্থানীয় একাধিকব্যক্তি সূত্রে জানাগেছ, ২০০০ সালে আউয়াল হাওলাদারের মা হালিমা বেগম ১৫ শতাংশ, আঃ হক হাওলাদার, নাসির হাওলাদার, নজরুল ইসলাম প্রত্যেকে ৫ শতাংশ করে ৩০ শতাংশ জমি মসজিদের জন্য দান করতঃ এলাকাবাসী আধাপাকা মসজিদ নির্মান করে নিয়মিত নামায আদায় করে আসছেন এলাকাবাসী।
উল্লেখ্যঃ এ মসজিদ উন্নয়নে এলাকার বিভিন্ন দানশীল ব্যাক্তি ও মুসুল্লীরা মসজিদ কমিটির কোষাধ্যক্ষ ইউসুফ সিকদারের কাছে অর্থ সহায়তা দিয়ে অসছেন। কিন্তু ইউসুফ সিকদার দীর্ঘদিন যাবত কমিটির সভাপতি সাবেক ব্যাংক কর্মকর্তা মফিজুল ইসলামসহ অন্য কোন সদস্যদের কাছে কোন হিসাবপত্র না দিয়ে মসজিদের উন্নয়নের ৭৪ হাজার টাকা আত্মসাত ও অসৎ উদ্দেশ্য জমির মূল দলিল ও কাগজপত্র গোপন করে রেখেছে বলে স্থানীয়রা অভিযোগ তুলেন।
এবিষয় ভুরিয়া ইউপি চেয়ারম্যানের কাছে লিখিত অভিযোগ করেন জমিদাতার ছেলে আউয়াল হাওলাদার গং। এ অভিযোগের প্রেক্ষিতে প্রতিপক্ষকে তিন তিনবার নেটিশ দেয়ার পরেও প্রতিপক্ষ ইউসুফ সিকদার গ্রাম আদালতে উপস্থিত হয়নি।
ইউসুফ হাওলাদার গ্রাম আদালতে উপস্থিত না হওয়ায় আইন অনুসারে আবেদনকারীকে সুষ্ঠগ বিচার পাওয়ার জন্য উচ্চ আদালতে যাওয়ার পরামর্শ সহকারে প্রত্যয়ন পত্র প্রদান করেন ইউপি চেয়ারম্যান।
এ ব্যাপারে ইউসুফ সিকদারের সাথে কথা বলতে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি। তবে মসজিদের টাকা আত্মসাত করায় মুসুল্লীসহ এলাকায় ক্ষোভের সৃষ্টি হচ্ছে বলে অভিযোগকারীরা জানান।