শনিবার, ১২ এপ্রিল ২০২৫, ০৫:২০ পূর্বাহ্ন

সর্বশেষ সংবাদ :
বরিশালে গ্লোবাল ক্লাইমেট স্ট্রাইক সম্পন্ন-তরুণদের জোরালো জলবায়ু ন্যায্যতার দাবি বাউফলে বিদ্যুতের ছেড়া তার সরাতে গিয়ে এক গৃহবধূর মৃত্যু ঝালকাঠি সদর উপজেলা তরুণ দলের অফিসের শুভ উদ্বোধন সম্পন্ন বানারীপাড়ায় কলেজের অধ্যক্ষ দুর্বৃত্তদের হাতুড়িপেটায় গুরুতর আহত মেয়েকে পরীক্ষা কেন্দ্রে পৌঁছে দিতে পারলেন না বাবা, পথেই মৃত্যু বাউফলে সাংবাদিককে হুমকির প্রতিবাদে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভা কলাপাড়ায় সড়ক দূর্ঘটনায় মোটরসাইকেল চালক নিহত ব্যবসায়ীকে মারধর, ছিনতাই, বিবস্ত্র করে ভিডিও ধারন।। শ্রমিক দল নেতা গ্রেফতার বিপুল উৎসাহ উদ্দিপনায় কলাপাড়ায় এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু পানি উন্নয়ন বোর্ড শ্রমিকনেতা আবুল কাশেম চৌধুরীর জন্য দোয়া মুনাজাত সাংবাদিককে মুঠোফোনে জেলা যুবদল নেতার হুমকি জুলাই যুদ্ধে জয়ী হলেও জীবনযুদ্ধে হেরে গেলেন বাউফলের হৃদয় বাউফলে অবৈধ ট্রলি আবারও কেড়ে নিলো একটি তাজা প্রান বাউফলে অবৈধ ট্রলি বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ ফিলিস্তিনে ইসরাইলের নৃশংস গনহত্যা ও বর্বরোচিত হামলার প্রতিবাদে বরিশালে শিবিরের বিক্ষোভ মিছিল
৭ কোটি বছর ধরে সাপের ছিল পা!

৭ কোটি বছর ধরে সাপের ছিল পা!

Sharing is caring!

সাপের পা দেখা এবং না দেখা এ নিয়ে কত আষাড়ে গল্প ছড়িয়ে আছে সর্বত্র তার ইয়াত্তা নেই! এ নিয়ে অব্যাহত রয়েছে গবেষণাও। সাপের শারিরীক গঠন, আকৃতি নিয়ে গবেষকরা ইতোমধ্যে নানা বিশ্লেষণ হাজির করেছেন।

অনেকেই দাবি করেছেন, পূর্বের সাপের দৈহিক গড়ন বর্তমানের মতো ছিল না। তাদের পা ছিল, আকৃতিতে তারা ছিল বৃহৎ অর্থাৎ এখনকার মতো ছোট নয়! বিবর্তনের মাধ্যমে সাপ এখন ছোট আকার ধারণ করেছে।

সম্প্রতি আবিস্কৃত একটি জীবাশ্ম বিশ্লেষণের মাধ্যমে আবারও সাপের পা থাকার বিষয়টি প্রমাণের চেষ্টা করেছেন একদল গবেষক। তাদের দাবি, হারানোর আগে সাপের পা ছিল অন্তত ৭ কোটি বছর।

সায়েন্স অ্যাডভান্সে প্রকাশিত প্রতিবেদনে এমন দাবি করেছেন গবেষকরা।

গবেষকরা দাবি করেছেন, নতুন আবিস্কৃত জীবাশ্মের তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণের মাধ্যমে এ সিদ্ধান্তে উপনীত হওয়া যায় যে, সাপের পেছনের অংশে অর্থাৎ লেজের দিকে পা ছিল।

আর্জেন্টিনার নর্দান পাতাগোনিয়া থেকে গবেষকরা আটটি সাপের মাথার খুলি আবিস্কার করেছেন। এরমধ্যে একটি প্রায় অক্ষত অবস্থায় ছিল।

আর্জেন্টিনার আজারা ফাউন্ডেশনের (বেসরকারি গবেষণা সংস্থা) গবেষক ফার্নান্দো গার্বেরোগলিও এক বিবৃতিতে বলেন, আমারা তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণের মাধ্যমে দেখেছি বর্তমান সাপেদের পূর্বপুরুষেরা ছিল আকারে বৃহৎ। একইসঙ্গে তাদের মুখও ছিল বড়। যদিও আগে সাপের আকৃতি নিয়ে ভিন্ন ধারণা প্রচলিত ছিল। গবেষণায় এও দেখা গেছে যে, পূর্বে বহুদিন ধরে সাপেরা তাদের পেছনে লেজ ধরে রেখেছিল। কিন্তু বিবর্তনে বদলে গেছে সাপের রূপ। এখন সাপ সম্পূর্ণ লেজহীন।

প্রতিবেদনে দাবি করা হয়, প্রায় ৭ কোটি বছর ধরে সফল এবং স্থিতিশীল অবস্থায় নাজাশ নামের এক ধরনের সাপ পেছনে লেজ নিয়ে টিকেছিল। এটা তখন তাদের জন্য প্রয়োজনীয় এক শারীরিক অঙ্গ হিসেবেই বিবেচিত হতো ততক্ষণ পর্যন্ত যতক্ষণ না সাপ লেজ ছাড়া বাঁচতে অভ্যস্ত হয়েছে।

এ গবেষণার কো-অথর ইউনিভার্সিটি অব আলবার্টার অধ্যাপক মিশেল ক্যাডওয়েল বলেন, এ গবেষণা আধুনিক এবং পুরনো সাপের মাথার খুলির বিবর্তন সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা হাজির করেছে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © crimeseen24.com-2024
Design By MrHostBD