শনিবার, ১১ অক্টোবর ২০২৫, ০৩:২৯ পূর্বাহ্ন

সর্বশেষ সংবাদ :
কুয়াকাটায় ২দিন ব্যাপী শিক্ষক মিলনমেলা অনুষ্ঠিত বরিশালে নারীপক্ষের আয়োজনে তরুণ প্রজন্মের সফলতার গল্প শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত বাউফলে জেলা প্রশাসকের শুভ আগমন উপলক্ষে মতবিনিময় সভা বাউফলে জেলেদের মাঝে (বিজিএফ) এর চাল বিতরণে অনিয়ম স্বল্পমূলে তৈরিকৃত ১৯২ জন জেলেদের মাঝে লাইফবয়া বিতরণ পটুয়াখালী র‍্যাব ক্যাম্পে,ঘুমন্ত অবস্থায়  র‍্যাব সদস্যর মৃ/ত্যু কলাপাড়ায় প্রতিষ্ঠান প্রধানদের সাথে ইউএনও’র মত বিনিময় বাউফলে সড়ক দুর্ঘটনায় ২ স্কুল শিক্ষকসহ আহত-৩ মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান ২০২৫ কলাপাড়ায় বৌদ্ধবিহার গুলোতে উদযাপিত হচ্ছে প্রবারনা পূর্ণিমা কুয়াকাটা সৈকত থেকে অজ্ঞাত যুবকের অর্ধগলিত ম/র/দে/হ উদ্ধার মহিপুরে অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানিদের টিন ও নগদ টাকা প্রদান সাংবাদিকদের সাথে শিক্ষক নেতৃবৃন্দের মতবিনিময় বাউফলে এক গৃহবধূর গর্ভে এক সঙ্গে পাঁচ নবজাতকের জন্ম পটুয়াখালীর গলাচিপায় র‍্যাবের বিশেষ অভিযানে ১২শ কেজী পলিথিন জব্দ,
হত্যা মামলায় ২ ভাইয়ের যাবজ্জীবন

হত্যা মামলায় ২ ভাইয়ের যাবজ্জীবন

Sharing is caring!

অনলাইন ডেক্স: পিরোজপুরের ইন্দুরকানীতে মো. রফিকুল ইসলাম (১৩) নামে এক কিশোর হত্যা মামলায় আপন দুই ভাইকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে  তাদের ১০ হাজার টাকা করে জরিমানা, অনাদায়ে আরও ছয় মাস করে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

বুধবার (০৭ সেপ্টেম্বর) দুপুরে পিরোজপুরের অতিরিক্ত দায়রা জজ এসএম নুরুল ইসলাম এ রায় দেন।

দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন-জেলার ইন্দুরকানি উপজেলার দক্ষিণ কলারন গ্রামের মো. ফজলুল হকের ছেলে মো. হারুন ও আবুল কালাম ওরফে কালু। তাদের মধ্যে হারুন পলাতক।

রায়ে মামলার অভিযুক্ত অন্য তিন আসামিকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়েছে।

নিহত রফিকুল ইসলাম বরগুনা জেলার পাথরঘাটা উপজেলার কোড়লিয়া গ্রামের মো. হালিম হোসেনের ছেলে। সে তার মায়ের সঙ্গে পিরোজপুরের ইন্দুরাকানী উপজেলার দক্ষিণ কলারন গ্রামে মামা বাড়িতে থাকত। ওই হত্যার ঘটনায় নিহতের মামা মোদাচ্ছের আলী হাওলাদার বাদী হয়ে পাঁচজনের নামে হত্যা মামলাটি দায়ের করেছিলেন।

মামলা সূত্রে জানা গেছে, গত ২০০৬ সালের ৮ মার্চ  সকালে মো. রফিকুল ইসলাম ও তার বড় ভাই  মো. রিয়াদুল খেজুর গাছের রস নামাতে য়ায়। রফিকুল একটি গাছের রস নামিয়ে নামাজ পড়তে মসজিদে যাওয়ার জন্য রওনা হয়। এরপর অনেকক্ষণ পার হলেও রফিকুল ফিরে  না আসায় রিয়াদুল রস নিয়ে বাড়ি চলে যায়। পরে সকাল ৮টার দিকে স্থানীয় ফজলুল হক নামে এক জেলে মাছ ধরতে যাওয়ার সময় স্থানীয় নুর মোহাম্মাদ তহশিলদারের মিষ্টি আলুর ক্ষেতে ওই কিশোরের রক্তাক্ত মরদেহ দেখে তার মামাকে খবর দেন।
পরে এ ঘটনায় মামলা করেন রফিকের মামা।

রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী এপিপি অ্যাডভোকেট মো. জহুরুল ইসলাম জানান, সাক্ষ্য প্রমাণের ভিত্তিতে দোষী সাব্যস্ত হওয়ায় দুই সহোদরকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ড দেন বিচারক। অভিযোগ প্রমাণ না হওয়ায় তিনজনকে খালাস দেওয়া হয়েছে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © crimeseen24.com-2024
Design By MrHostBD