তিনি বলেন, সকাল ১০টার দিকে সব ধরনের নৌযান চলাচল বন্ধের সিদ্ধান্ত হয়। কেন্দ্রীর সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পায়রা সমুদ্রবন্দর ৭ নম্বর বিপদ সংকেতের আওতায় থাকবে। তবে বরিশাল নদীবন্দরে ৩ নম্বর বিপদ সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। এদিকে লঞ্চ চলাচল বন্ধ থাকায় বিভিন্ন রুটের যাত্রীদের নদীবন্দরে এসে ফিরে যেতে দেখা গেছে। ভোলার যাত্রী ফিরোজা বেগম বলেন, মেয়ের বাড়ি বেড়াতে এসেছিলাম। এখন বাড়ির উদ্দেশে রওনা দিয়ে নদীবন্দরে এসে দেখি সব লঞ্চ চলাচল বন্ধ রয়েছে। তাই বাধ্য হয়ে আবার মেয়ের বাড়ি ফিরে যাচ্ছি। আরেক যাত্রী রবিন বলেন, জরুরি কাজের জন্য মেহেন্দিগঞ্জের ভাসানচরে যাওয়ার উদ্দেশে নদীবন্দরে এসেছিলাম। কিন্তু ঘাটে এসে দেখি কোনো লঞ্চ যাবে না। এখন বাধ্য হয়ে সড়কপথে যেতে হবে। এদিকে মিধিলার প্রভাবে বরিশালসহ দক্ষিণাঞ্চলে ভারি বৃষ্টি ও দমকা বাতাস হচ্ছে। তবে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পায়নি। বরিশাল আবহাওয়া অধিদপ্তরের উচ্চ পর্যবেক্ষক আ. কুদ্দুস বলেন, ঘূর্ণিঝড় মিধিলি পায়রা বন্দর থেকে ৩৩০ কিলোমিটার দূরে অবস্থান করছেন।