শুক্রবার, ০৭ নভেম্বর ২০২৫, ০৫:৪৮ পূর্বাহ্ন

সর্বশেষ সংবাদ :
ভোট যেন না হয় সে ষড়যন্ত্র চলছে : সরোয়ার বরিশালের ১৬টি আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা বরিশালের পাঁচটি আসনে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা জরাজীর্ণ ভবনে প্রাণভয়ে ক্লাস করছে কোমলমতি শিক্ষার্থীরা পূন্যস্নানের মধ্য দিয়ে শেষ হলো রাসপূজা, মেলা চলবে ৫ দিন বরিশালে ভোক্তা অধিকার বিষয়ে সামাজিক সংগঠনদের সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত বাউফলের এস. এম. জালাল সুপ্রিম কোর্টের সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে নিয়োগপ্রাপ্ত পটুয়াখালীর লোহালিয়ায় বাজার ইজারা নিয়ে দুগ্রুপের সংঘর্ষে চাঞ্চল্য কর হত্যা মামলার আসামী র‌্যাবের হাতে গ্রেপ্তার কুয়াকাটায় এক কোরাল মাছ ২৬ হাজার টাকায় বিক্রি চাকরিতে বহাল ও প্রভিডেন্ট ফান্ডের টাকা পেতে বরিশালে স্মারকলিপি বরিশাল মহানগর জাতীয়তাবাদী ঘাট শ্রমিক ইউনিয়নের কমিটি অনুমোদন ভোট দিয়ে বেহেশত পাওয়া গেলে, আমি নির্বাচন না করে বেহেশতে যেতে চাই” ,,,,,,,,,এবিএম মোশাররফ হোসেন কলাপাড়ায় শতাধিক আওয়ামী লীগ কর্মী বিএনপিতে যোগদান বরিশালে সংবাদ সম্মেলনের পরে ভুক্তভুগীর বাড়িতে মিছলসহ হামলা, বিএনপির নেতার বিরুদ্ধে অভিযোগ ৪৭তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীতে কলাপাড়া যুবদলের র‍্যালী ও যুব সমাবেশ
‘বিধিমালা প্রণয়নকারীরাই এখন বিরোধিতা করছেন’

‘বিধিমালা প্রণয়নকারীরাই এখন বিরোধিতা করছেন’

Sharing is caring!

 নির্বাচন বিধিমালা যারা প্রণয়ন করেছেন, তারাই এখন এর বিরোধিতা করছেন বলে মন্তব্য করেছেন নির্বাচন কমিশনার মাহবুব তালুকদার।

সোমবার (১৩ জানুয়ারি) প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কেএম নূরুল হুদা কাছে আনঅফিসিয়াল নোট (ইউও) দিয়ে এমন মন্তব্য করেছেন। একইসঙ্গে তিনি এতে মন্ত্রী ও সংসদ সদস্যদের (এমপি) নির্বাচন আচরণবিধি প্রতিপালনের জন্য একটি আলাদা পরিপত্র জারির দাবি তুলেছেন।

‘আসন্ন ঢাকা সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে মন্ত্রী ও সংসদ সদস্যদের নির্বাচনী প্রচারণা বা কার্যক্রমে অংশগ্রহণ সম্পর্কে বিভ্রান্তি’ নিয়ে লেখা ওই নোটে তিনি বলেন, আসন্ন ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে প্রচারণায় ও কার্যক্রমে সংসদ সদস্যরা অংশগ্রহণ করছেন বলে বিগত ৯ জানুয়ারি ইউ, ও নোটের মাধ্যমে আমি উদ্বেগ প্রকাশ করেছিলাম। মন্ত্রী ও সংসদ সদস্যদের নির্বাচনী প্রচারণায় ও কার্যক্রমে অংশগ্রহণ নিয়ে আমার সেই উদ্বেগ বর্তমানে আরও ঘণীভূত হয়েছে। কারণ গত কয়েকদিনে বিধিমালা নিয়ে বিভিন্ন বিভ্রান্তি লক্ষ্য করা যাচ্ছে। আমি মনে করি, বিদ্যমান আচরণবিধি অনুযায়ী নির্বাচন সম্পর্কিত যেকোনো কমিটিতে মন্ত্রী ও সংসদ সদস্যদের অংশগ্রহণের সুযোগ নেই। এই নির্বাচনী কার্যক্রম ঘরে বা বাইরে যেকোনো স্থানে হতে পারে। এ বিষয়ে আচরণ বিধিমালা, ২০১৬ সালের বিধান অত্যন্ত সুস্পষ্ট। সর্বাধিক দুঃখজনক বিষয় হচ্ছে, এই বিধিমালা যারা প্রণয়ন করেছেন, তারাই এখন এর বিরোধিতা করছেন।

‘আচরণ বিধিমালা সম্পর্কে যাতে কোনো ধরনের বিভ্রান্তির অবকাশ না থাকে, সেজন্য নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে সুস্পষ্ট নির্দেশনাসহ একটি পরিপত্র জারি করা অত্যাবশ্যক। না হলে এসব বিভ্রান্তি সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করবে। আসন্ন ঢাকা সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের ভোটে আচরণবিধি কঠোরভাবে প্রতিপালন নিশ্চিত করতে না পারলে নির্বাচন কমিশন আস্থার সংকটে পড়বে, যা কোনোভাবেই কাম্য নয়।’

ইউও নোটটি তিনি ঢাকা দুই সিটি নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তাদের কাছেও পাঠিয়েছেন। যার অনুলিপি অন্য নির্বাচন কমিশনারদেরও দিয়েছেন তিনি।

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এমপিরা প্রচারে এবং নির্বাচনী কার্যক্রমে অংশ নিতে পারবেন না বলে আচরণবিধিকে স্ববিরোধী বলেছেন। এতে দলটি লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নেই বলেও দাবি করেছে।

আগামী ৩০ জানুয়ারি ঢাকার দুই সিটি নির্বাচনের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © crimeseen24.com-2024
Design By MrHostBD