শুক্রবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ১০:১১ অপরাহ্ন

সর্বশেষ সংবাদ :
দেশবাসীকে তারেক রহমানের ধন্যবাদ জ্ঞাপন ৩০০ ফিটের সব বর্জ্য অপসারণ করবে বিএনপি দীর্ঘ ৬ হাজার ৩১৪ দিন পর দেশে ফিরেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বরিশালে শীতার্তদের পাশে ‘স্মার্ট উদ্যোগ’ ও ‘এস ই এফ সংগঠন বাউফলের কালাইয়া মাদ্রাসার হাফেজদের পাগড়ি প্রদান ও ওয়াজ মাহফিল অনুষ্ঠিত তালতলীতে সুশীলন, সিসিএইচআর প্রকল্পের সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত বরিশালে শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরন করেছে আল আরাফাহ ইসলামি ব্যাংক ‎ পটুয়াখালী-৩ আসনে ইসলামী আন্দোলনের মনোনীত প্রার্থীর গোলখালী ইউনিয়নে পথযাত্রা কলাপাড়ায় ৫৪ তম শীতকালীন জাতীয় ক্রীড়া প্রতিযোগিতার প্রস্তুতি সভা কলাপাড়ায় আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি ক্রিকেট টুর্নামেন্টে ৯নং ওয়ার্ড জয়ী কুয়াকাটায় পতিতাবৃত্তির অভিযোগে জামায়াত সভাপতি বহিষ্কার গলাচিপায় ৫০ পিস ইয়াবাসহ যুবক গ্রেফতার, আদালতে প্রেরণ পটুয়াখালীতে ভূমি দস্যুদের বিরুদ্ধে প্রশাসনের সাঁড়াশি অভিযান: জব্দ  হলো অবৈধ ভ্যাকু পটুয়াখালী-৪ আসনের বিএনপি মনোনীত প্রার্থী’র মনোনয়নপত্র সংগ্রহ তারেক রহমানের দেশে ফেরা ঠেকাতে হাদী হত্যাকাণ্ড -রহমাতুল্লাহ
অতিথি পাখির কল-কাকলিতে মুখরিত নলছিটির মরা নদী

অতিথি পাখির কল-কাকলিতে মুখরিত নলছিটির মরা নদী

Sharing is caring!

অনলাইন ডেক্স: ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার দপদপিয়া ইউনিয়নের কুমারখালিতে প্রবাহমান সুগন্ধা নদীর একটি মরা শাখা রয়েছে- যা এলাকাবাসীর কাছে মরগাংগী নামেই পরিচিত। নদীর প্রবাহমান স্রোত না থাকায় স্থানটি এখন একটি বিশাল লেকের মতোই হয়ে গেছে। প্রতি বছর শীতের মওসুমে বিভিন্ন প্রজাতির অতিথি পাখির কল-কাকলিতে মুখরিত হয়ে থাকে এই জলরাশি।

চারদিকে সবুজের সমারোহ সামনে বিশাল জলরাশিতে ঝাঁকে ঝাঁকে অতিথি পাখির ভেসে বেড়ানোতে সকাল-সন্ধ্যায় যেন এক অপরূপ রূপ ধারণ করে। অতিথি পাখির কল-কাকলি ও সবুজে ঘেরা নয়নাভিরাম প্রাকৃতিক সৌন্দর্য নলছিটি উপজেলার কুমারখালির সুগন্ধা নদীর মরা নদী অংশ (মরগাঙ্গী) হতে পারে নয়নাভিরাম পর্যটন কেন্দ্র। এরই মধ্যে অনেকেই দূর-দূরান্ত থেকে ঘুরতে আসছেন এখানে।

এলাকাবাসীর আগ্রহে এই স্থানকে পর্যটন কেন্দ্র বানাতে এরই মধ্যে এর লিজের মালিকদের সঙ্গে প্রাথমিক আলোচনা করেছেন স্থানীয় সমাজকর্মী বালী তূর্য।

তিনি বলেন, আমরা গত বছর থেকেই লিজ গ্রহীতাদের উৎসাহিত করছি, এই ব্যাপক সম্ভাবনাময় অঞ্চলে সামান্য কিছু বিনিয়োগ করতে। কিছু বসার বেঞ্চ আর লাইট হলেও এখানে প্রচুর লোক সমাগম হবে। অতিথি পাখির কল-কাকলিতে মুখরিত থাকে এলাকাটি। তাই এই নয়নাভিরাম প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগের সুযোগ করে দিতে আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি।

জলাশয়ের সরকারি লিজ গ্রহীতাদের একজন অনুরাগ গ্রামের রাজিব চৌধুরী বলেন, এখানে একটি পর্যটন স্পট বানানোর চিন্তা আমাদেরও আছে। তবে আপাতত বাঁধ দেওয়ার কাজটি বাকি আছে। বাঁধের কাজ সম্পন্ন হলেই আমরা চেষ্টা করব যাতে এটির নয়নাভিরাম প্রাকৃতিক সৌন্দর্য সবাই পরিবারসহ এসে উপভোগ করতে পারে। এই নয়নাভিরাম প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে প্রতিবছর শীতে ঘুরতে পারবেন সবাই।

ইউপি সদস্য সুজাত সিকদার বলেন, আমরাও চাই স্থানটির কল্যাণে পুরো এলাকার অর্থনৈতিক উন্নয়ন হোক। এখানে পর্যটন সম্ভাবনা আছে, যার সঠিক ব্যবস্থাপনা হলে এলাকার অনেক মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হতে পারে। এতে আর্থ সামাজিক ব্যাপক উন্নতি সম্ভব।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © crimeseen24.com-2024
Design By MrHostBD