রবিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৪:৪৩ পূর্বাহ্ন

সর্বশেষ সংবাদ :
স্কুল মোড়ে থাকা নিজের ছবি সম্বলিত বিলবোর্ড নিজেই নামিয়ে ফেলেন বর্গীর লাল চোখ জনগণ পাত্তা দেবেনা : মাস্টার আঃ মান্নান সোনালী ব্যাংক বঙ্গবন্ধু পরিষদ এখন জিয়া পরিষদে রুপ আমি কারও জমির ধান কাটি নাই, আমার বিরুদ্ধে সকল অভিযোগ মিথ্যা… হাফেজ আবদুল বারেক নির্বাচনী তফসিল ঘোষনাকে শুভেচ্ছা জানিয়ে কলাপাড়ায় বিএনপির আনন্দ মিছিল পটুয়াখালীতে যৌতুক মামলার বাদী ফাতেমাকে কোট চত্বরে সতিনের বর্বরোচিত হামলা পটুয়াখালী পৌরসভার সাবেক মেয়র মহিউদ্দিন আহম্মেদ তার ভাই আজাদসহ দুই স্ত্রীর বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামালা বরিশালে আন্তর্জাতিক নারী সহিংসতা প্রতিরোধ পক্ষ পালিত সচেতনতামূলক সভা ও প্রচার কর্মসূচি অনুষ্ঠিত বেগম জিয়ার জন্য ১৬ নং ওয়ার্ড শ্রমিকদলের দোয়া দল থেকে মনোনয়ন পেল পটুয়াখালী-০১, ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থী ঘোসনা দিল পটুয়াখালী ৪ আসনে কলাপাড়ায় চালু হলো ‘মায়াজ মার্ট.কম’ — ঘরে বসেই মিলবে পণ্য সেবা কলাপাড়ায় মানবাধিকার দিবসে কৃষিনীতি বাস্তবায়নের দাবিতে নারী কৃষকদের মানববন্ধন ও সংবাদ সম্মেলন বাউফলে সেই আওয়ামী দোসর মকবুলের বিরুদ্ধে জালিয়াতি মামলা, পিবিআইকে তদন্ত বরিশালে সড়ক দূর্ঘটনা প্রতিরোধে স্পীড ব্রেকার নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত বরিশাল কাশিপুরে বিএনপি নেতার হামলায় জামায়তকর্মী গুরুতর জখম
অতিথি পাখির কল-কাকলিতে মুখরিত নলছিটির মরা নদী

অতিথি পাখির কল-কাকলিতে মুখরিত নলছিটির মরা নদী

Sharing is caring!

অনলাইন ডেক্স: ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার দপদপিয়া ইউনিয়নের কুমারখালিতে প্রবাহমান সুগন্ধা নদীর একটি মরা শাখা রয়েছে- যা এলাকাবাসীর কাছে মরগাংগী নামেই পরিচিত। নদীর প্রবাহমান স্রোত না থাকায় স্থানটি এখন একটি বিশাল লেকের মতোই হয়ে গেছে। প্রতি বছর শীতের মওসুমে বিভিন্ন প্রজাতির অতিথি পাখির কল-কাকলিতে মুখরিত হয়ে থাকে এই জলরাশি।

চারদিকে সবুজের সমারোহ সামনে বিশাল জলরাশিতে ঝাঁকে ঝাঁকে অতিথি পাখির ভেসে বেড়ানোতে সকাল-সন্ধ্যায় যেন এক অপরূপ রূপ ধারণ করে। অতিথি পাখির কল-কাকলি ও সবুজে ঘেরা নয়নাভিরাম প্রাকৃতিক সৌন্দর্য নলছিটি উপজেলার কুমারখালির সুগন্ধা নদীর মরা নদী অংশ (মরগাঙ্গী) হতে পারে নয়নাভিরাম পর্যটন কেন্দ্র। এরই মধ্যে অনেকেই দূর-দূরান্ত থেকে ঘুরতে আসছেন এখানে।

এলাকাবাসীর আগ্রহে এই স্থানকে পর্যটন কেন্দ্র বানাতে এরই মধ্যে এর লিজের মালিকদের সঙ্গে প্রাথমিক আলোচনা করেছেন স্থানীয় সমাজকর্মী বালী তূর্য।

তিনি বলেন, আমরা গত বছর থেকেই লিজ গ্রহীতাদের উৎসাহিত করছি, এই ব্যাপক সম্ভাবনাময় অঞ্চলে সামান্য কিছু বিনিয়োগ করতে। কিছু বসার বেঞ্চ আর লাইট হলেও এখানে প্রচুর লোক সমাগম হবে। অতিথি পাখির কল-কাকলিতে মুখরিত থাকে এলাকাটি। তাই এই নয়নাভিরাম প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগের সুযোগ করে দিতে আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি।

জলাশয়ের সরকারি লিজ গ্রহীতাদের একজন অনুরাগ গ্রামের রাজিব চৌধুরী বলেন, এখানে একটি পর্যটন স্পট বানানোর চিন্তা আমাদেরও আছে। তবে আপাতত বাঁধ দেওয়ার কাজটি বাকি আছে। বাঁধের কাজ সম্পন্ন হলেই আমরা চেষ্টা করব যাতে এটির নয়নাভিরাম প্রাকৃতিক সৌন্দর্য সবাই পরিবারসহ এসে উপভোগ করতে পারে। এই নয়নাভিরাম প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে প্রতিবছর শীতে ঘুরতে পারবেন সবাই।

ইউপি সদস্য সুজাত সিকদার বলেন, আমরাও চাই স্থানটির কল্যাণে পুরো এলাকার অর্থনৈতিক উন্নয়ন হোক। এখানে পর্যটন সম্ভাবনা আছে, যার সঠিক ব্যবস্থাপনা হলে এলাকার অনেক মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হতে পারে। এতে আর্থ সামাজিক ব্যাপক উন্নতি সম্ভব।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © crimeseen24.com-2024
Design By MrHostBD