বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০৯:৪৯ অপরাহ্ন

সর্বশেষ সংবাদ :
ঝালকাঠির রাজাপুরে ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমরের গাড়ি ভাঙচুর করা হয়েছে মামলা দিতে থানায় গেলে তাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ কলাপাড়ায় পৌর ওয়ার্ড বিএনপির সাংগঠনিক সমাবেশ কলাপাড়ায় জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ-২০২৪ বিজয়ীদের সনদপত্র ও পুরস্কার বিতরণ কলাপাড়ায় পৌর বিএনপির সাংগঠনিক সমাবেশ কলাপাড়ায় নানা আয়োজনে বিশ্ব শিশু দিবস পালিত পটুয়াখালীতে (অবঃ) পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে থানায় জমি দখলেরঅভিযোগ জিয়া মঞ্চ বাবুগঞ্জ উপজেলার কর্মী সভা অনুষ্ঠিত গলাচিপায় খাদিজা হত্যার পলাতক আসামি গ্রেফতার কলাপাড়ায় মামলার আসামি হয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন বিএনপি’র কোষাধ্যক্ষ বাউফলে ইউএনও’র” অপসারণের দাবিতে বিক্ষোভ বরিশালের বাবুগঞ্জে ধর্ষণ ও হত্যার মামলায় দুই আসামিকে মৃত্যুদণ্ড যত দ্রুত সম্ভব বর্তমান সরকার একটি নির্বাচন দিয়ে জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষার বাস্তবায়ন করবে-” মেজর (অব.) হাফিজ পটুয়াখালীতে সরকারি প্রসিকিউটর (জিপি) হলেন এ্যাড,আব্দুল্লাহ ইউসুফ কলাপাড়ায় কৃষক সমিতির মানববন্ধন ও সমাবেশ বাউফলে ইউএনও’র বিচারের দাবীতে মানববন্ধন
পিতা-মাতা মুক্তি পেলেও ৫ মাস ধরে ভারতে বন্দি তিন সন্তান

পিতা-মাতা মুক্তি পেলেও ৫ মাস ধরে ভারতে বন্দি তিন সন্তান

Sharing is caring!

ক্রাইমসিন২৪ ডেস্ক: পিতা-মাতার মুক্তি মিললেও ৫ মাস ধরে ভারতের কারাগারে বন্দি এক দম্পত্তির তিন শিশু সন্তান। এদের বাড়ি পিরোজপুর জেলার ইন্দুরকানী উপজেলায়। সন্তানদের মুক্তির জন্য দেশের বিভিন্ন দপ্তরে ঘুরেও কোনো কূল কিনারা পাচ্ছেন না তাঁরা।

জানা যায়, ইন্দুরকানী উপজেলার রামচন্দ্রপুর গ্রামের নান্টু ফরাজী ও তার স্ত্রী লাকী বেগম দুই শিশু কন্যা ও এক শিশু পুত্রকে নিয়ে ২০১৮ সালের ১৯ নভেম্বর ভারতের দিল্লি থেকে বাংলাদেশে ফেরার পথে ভারতের বনগাঁ জেলার গোপাল নগর থানা তাদেরকে আটক করে। পরে পুলিশ তাদেরকে ভারতের বনগাঁও আদালতে পাঠালে নান্টু ফরাজী ও তার স্ত্রীকে দমদম সেন্ট্রাল জেলে এবং তিন সন্তান তানিয়া আকতার (১৩), হেনা আকতার (১১) ও রাহান উদ্দিন ফরাজী (৯) কে পৃথক জেলে পাঠায়। এক মাস পরে আদালতের নির্দেশে পিতা-মাতাকে মুক্তি দিয়ে বাংলাদেশে পাঠিয়ে দেয়। কিন্তু ৫ মাস পরও তিন সন্তানের মুক্তি মেলেনি। বর্তমানে কোন জেলে আছে তা-ও তার পিতা-মাতা ও স্বজনরা জানতে পারেনি। সন্তানদের খোঁজ না পাওয়ায় তারা উদ্ধিগ্ন। 

পিতা নান্টু ফরাজী সাংবাদিকদের জানান, আমি স্ত্রী ও তিন সন্তানকে নিয়ে দিল্লি থেকে বাংলাদেশে ফেরার পথে বনগাঁও জেলার গোপার নগর থানা পুলিশ আমাদেরকে আটক করে আদালতে পাঠায়। আদালত আমাদেরকে দমদম জেলে এবং তিন সন্তানকে পৃথক জেলে পাঠায়। আদালত এক মাস পর আমাকে ও আমার স্ত্রীকে মুক্তি দিয়ে দেশে পাঠিয়ে দেয়। কিন্তু ৫ মাস যাবৎ আমার সন্তানদের কোনো হদিস পাচ্ছি না। দেশে আসার পর দিনের পর দিন সন্তানদের জন্য বিভিন্ন দপ্তরে ঘুরেও কোনো সন্ধান পাইনি। আমি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে আমার সন্তানদের যাতে ফেরত পেতে পারি তার জন্য মন্ত্রণালয়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © crimeseen24.com-2024
Design By MrHostBD