শনিবার, ০৫ অক্টোবর ২০২৪, ০৪:২১ অপরাহ্ন

সর্বশেষ সংবাদ :
বেতন স্কেল বাস্তবায়নের দাবিতে বরিশালে সার্ভেয়ারদের কর্মবিরতি টাকা ছাড়া দেখা যায় না সন্তানের মুখ মহিলা লীগ নেত্রীর বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন মেহেন্দিগঞ্জে নয়নের হাত বিচ্ছিন্ন করা মামলার আসামী শুভকে জেল হাজতে প্রেরন রাসুলুল্লাহ সা.কে কুটুক্তিকারীদের বিচারের দাবীতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ কলাপাড়ায় টেকসই বেড়িবাঁধ নির্মাণের দাবীতে জোয়ারের পানিতে দাঁড়িয়ে প্রতিবাদ কলাপাড়ায় স্বেচ্ছায় ১ লাখ তালের চারা রোপন করছেন এক কৃষক অনিয়ম ও অভিযোগের পাহাড় প্রধান শিক্ষক জুনায়েত খানের বিরুদ্ধে কলাপাড়ায় তিন ব্যবসায়ীকে ভ্রাম্যমান আদালতের অর্থদন্ড কলাপাড়ায় ৫১তম গ্রীষ্মকালীন জাতীয় ক্রীড়া প্রতিযোগিতা’র প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত কুয়াকাটা সৈকত থেকে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় এক যুবক উদ্ধার আ. লীগের ৩০০ নেতাকর্মীর নামে পৃথক ২ মামলা কলাপাড়ায় শিক্ষকের অকাল মৃত্যুতে শোকসভা অনুষ্ঠিত সবাইকে কাঁদিয়ে বিদায় নিলেন কর্মবীর ইউএনও মহিউদ্দিন আল হেলাল বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে নতুন প্রক্টর ড. রাহাত
‘আমি ধর্ষণের মূল হোতা’ : গুলিবিদ্ধ লাশের গলায় চিরকুট

‘আমি ধর্ষণের মূল হোতা’ : গুলিবিদ্ধ লাশের গলায় চিরকুট

Sharing is caring!

ক্রাইমসিন২৪ ডেস্ক: রাজধানী ঢাকার সন্নিকটে আশুলিয়ায় সংঘবদ্ধ ধর্ষণের পর পোশাক শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনার প্রধান আসামির গুলিবিদ্ধ লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। লাশের গলায় ঝোলানো একটি চিরকুটে লেখা ছিল- ‘আমি ধর্ষণ মামলার মূল হোতা।’ নিহত রিপন (৩৯) ঝিনাইদহ জেলার কালিগঞ্জ থানা এলাকার আব্দুল লতিফের ছেলে।

সাভার মডেল থানার ওসি আবদুল আউয়াল জানান, বৃহস্পতিবার রাতে খাগান এলাকার আমিন মডেল টাউনের ভেতরে একটি খালি মাঠে লাশ পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয়রা পুলিশে খবর দেয়। পরে পুলিশ গিয়ে রিপনের গুলিবিদ্ধ লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকার শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠায়। তার গলায় ঝোলানো একটি চিরকুটে লেখা ছিল- ‘আমি ধর্ষণ মামলার মূল হোতা।’ 

তবে কে বা কারা নিপনকে গুলি করে হত্যা করেছে, সে বিষয়ে কোনো ধারণা দিতে পারেননি এই পুলিশ কর্মকর্তা।

আশুলিয়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) জাবেদ মাসুদ বলেন, গত ৫ জানুয়ারি গোরাট এলাকায় এক পোশাক কারখানার কর্মীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের পর তার মৃত্যুর ঘটনায় যে মামলা হয়েছিল, তার মূল আসামি ছিলেন রিপন।

১৬ বছর বয়সী ওই তরুণী সেদিন সন্ধ্যায় কারখানা ছুটির পর বাড়ি ফেরার পথে পাঁচজন তার পথরোধ করে। তাকে কারখানার পেছনে একটি মাঠে নিয়ে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ করা হয়। ৭ জানুয়ারি নরসিংহপুরের নারী ও শিশু স্বাস্থ্যকেন্দ্রে তার মৃত্যু হয়।

ওই ঘটনায় মেয়েটির বাবা ওই কারখানার কর্মী আবদুর রহিম, লাইন চিফ রিপন ও ক্যান্টিন মালিক শিপনসহ চারজনের নাম উল্লেখ করে থানায় মামলা দায়ের করেন। আসামিদের মধ্যে রহিমকে মামলা হওয়ার দিনই গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © crimeseen24.com-2024
Design By MrHostBD