মঙ্গলবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৬:৪৮ অপরাহ্ন

সর্বশেষ সংবাদ :
পটুয়াখলাীতে (DNC) এর অভিযানে মাদকসহ নিশা নামের ১ মাদককারবারি গ্রেপ্তার বরিশালে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত চরফ্যাশনে বিএনপি–জামায়াত সংঘর্ষ, আহত অন্তত ১৩ নগরীতে এক স্কুলছাত্রী ও তার মায়ের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে বিশেষ প্রার্থনা কলাপাড়ায় ডেভিল হান্টের অভিযানে আ.লীগ নেতা ফজলু ফকিরসহ ৩ জন গ্রেফতার স্কুল মোড়ে থাকা নিজের ছবি সম্বলিত বিলবোর্ড নিজেই নামিয়ে ফেলেন বর্গীর লাল চোখ জনগণ পাত্তা দেবেনা : মাস্টার আঃ মান্নান সোনালী ব্যাংক বঙ্গবন্ধু পরিষদ এখন জিয়া পরিষদে রুপ আমি কারও জমির ধান কাটি নাই, আমার বিরুদ্ধে সকল অভিযোগ মিথ্যা… হাফেজ আবদুল বারেক নির্বাচনী তফসিল ঘোষনাকে শুভেচ্ছা জানিয়ে কলাপাড়ায় বিএনপির আনন্দ মিছিল পটুয়াখালীতে যৌতুক মামলার বাদী ফাতেমাকে কোট চত্বরে সতিনের বর্বরোচিত হামলা পটুয়াখালী পৌরসভার সাবেক মেয়র মহিউদ্দিন আহম্মেদ তার ভাই আজাদসহ দুই স্ত্রীর বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামালা বরিশালে আন্তর্জাতিক নারী সহিংসতা প্রতিরোধ পক্ষ পালিত সচেতনতামূলক সভা ও প্রচার কর্মসূচি অনুষ্ঠিত বেগম জিয়ার জন্য ১৬ নং ওয়ার্ড শ্রমিকদলের দোয়া
‘আমি ধর্ষণের মূল হোতা’ : গুলিবিদ্ধ লাশের গলায় চিরকুট

‘আমি ধর্ষণের মূল হোতা’ : গুলিবিদ্ধ লাশের গলায় চিরকুট

Sharing is caring!

ক্রাইমসিন২৪ ডেস্ক: রাজধানী ঢাকার সন্নিকটে আশুলিয়ায় সংঘবদ্ধ ধর্ষণের পর পোশাক শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনার প্রধান আসামির গুলিবিদ্ধ লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। লাশের গলায় ঝোলানো একটি চিরকুটে লেখা ছিল- ‘আমি ধর্ষণ মামলার মূল হোতা।’ নিহত রিপন (৩৯) ঝিনাইদহ জেলার কালিগঞ্জ থানা এলাকার আব্দুল লতিফের ছেলে।

সাভার মডেল থানার ওসি আবদুল আউয়াল জানান, বৃহস্পতিবার রাতে খাগান এলাকার আমিন মডেল টাউনের ভেতরে একটি খালি মাঠে লাশ পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয়রা পুলিশে খবর দেয়। পরে পুলিশ গিয়ে রিপনের গুলিবিদ্ধ লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকার শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠায়। তার গলায় ঝোলানো একটি চিরকুটে লেখা ছিল- ‘আমি ধর্ষণ মামলার মূল হোতা।’ 

তবে কে বা কারা নিপনকে গুলি করে হত্যা করেছে, সে বিষয়ে কোনো ধারণা দিতে পারেননি এই পুলিশ কর্মকর্তা।

আশুলিয়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) জাবেদ মাসুদ বলেন, গত ৫ জানুয়ারি গোরাট এলাকায় এক পোশাক কারখানার কর্মীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের পর তার মৃত্যুর ঘটনায় যে মামলা হয়েছিল, তার মূল আসামি ছিলেন রিপন।

১৬ বছর বয়সী ওই তরুণী সেদিন সন্ধ্যায় কারখানা ছুটির পর বাড়ি ফেরার পথে পাঁচজন তার পথরোধ করে। তাকে কারখানার পেছনে একটি মাঠে নিয়ে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ করা হয়। ৭ জানুয়ারি নরসিংহপুরের নারী ও শিশু স্বাস্থ্যকেন্দ্রে তার মৃত্যু হয়।

ওই ঘটনায় মেয়েটির বাবা ওই কারখানার কর্মী আবদুর রহিম, লাইন চিফ রিপন ও ক্যান্টিন মালিক শিপনসহ চারজনের নাম উল্লেখ করে থানায় মামলা দায়ের করেন। আসামিদের মধ্যে রহিমকে মামলা হওয়ার দিনই গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © crimeseen24.com-2024
Design By MrHostBD