শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৭:৪০ অপরাহ্ন

সর্বশেষ সংবাদ :
কলাপাড়ায় শুটকি পল্লীতে নিরাপদ খাদ্য অধিদপ্তরের অভিযান ঢাকায় অবহৃত দুই বোনকে পটুয়াখালীর দশমিনা থেকে উদ্ধার করলো র‍্যাব দুদকের অভিযানে বরিশাল পাসপোর্ট অফিসে দুই দালাল আটক বরিশালের সড়ক দুর্ঘটনায় নারীর মর্মাতিক মৃত্যু সকল ধর্মের মানুষদের নিয়ে দেশ গড়ে তুলতে হবে- আলাল স্বেচ্ছাসেবী ক্লাবগুলোতে রাজনৈতিক প্রভাব ও রক্ত বাণিজ্য বন্ধ করা সহ ছয় দাবিতে সংবাদ সম্মেলন পায়রা ১৩২০ মেগাওয়াটের বিদ্যুৎ কেন্দ্রের পুরো বিদ্যুৎ উৎপাদন বন্ধু কলাপাড়া বিজয় দিবসে প্রীতি ক্রিকেট ম্যাচ অনুষ্ঠিত কলাপাড়ায় মানসম্মত শিক্ষা বিষয়ক সেমিনার ও ইউনেস্কো-হামদান পুরস্কার অর্জন উদযাপন পটুয়াখালীতে জজের ড্রাইভার পরিচয়ে জমি দখলের অভিযোগ,ভুক্তভোগীদের সংবাদ সম্মেলন জিয়া পরিষদ সোনালী ব্যাংক পিএলসির কমিটি হস্তান্তর অনুষ্ঠিত কলাপাড়ায় দারুল ইহসান ট্রাষ্ট, এর ৮ম বার্ষিক সাধারণ সভা ও সুধী সমাবেশ সম্পন্ন হয়েছে কলাপাড়ায় বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত কলাপাড়ায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বিএনপি’র দুই গ্রুপে সংঘর্ষ, আহত-৩০জন বাউফলে সংবাদকর্মীর বাসায় দুর্ধর্ষ চুরি
‘আমি ধর্ষণের মূল হোতা’ : গুলিবিদ্ধ লাশের গলায় চিরকুট

‘আমি ধর্ষণের মূল হোতা’ : গুলিবিদ্ধ লাশের গলায় চিরকুট

Sharing is caring!

ক্রাইমসিন২৪ ডেস্ক: রাজধানী ঢাকার সন্নিকটে আশুলিয়ায় সংঘবদ্ধ ধর্ষণের পর পোশাক শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনার প্রধান আসামির গুলিবিদ্ধ লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। লাশের গলায় ঝোলানো একটি চিরকুটে লেখা ছিল- ‘আমি ধর্ষণ মামলার মূল হোতা।’ নিহত রিপন (৩৯) ঝিনাইদহ জেলার কালিগঞ্জ থানা এলাকার আব্দুল লতিফের ছেলে।

সাভার মডেল থানার ওসি আবদুল আউয়াল জানান, বৃহস্পতিবার রাতে খাগান এলাকার আমিন মডেল টাউনের ভেতরে একটি খালি মাঠে লাশ পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয়রা পুলিশে খবর দেয়। পরে পুলিশ গিয়ে রিপনের গুলিবিদ্ধ লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকার শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠায়। তার গলায় ঝোলানো একটি চিরকুটে লেখা ছিল- ‘আমি ধর্ষণ মামলার মূল হোতা।’ 

তবে কে বা কারা নিপনকে গুলি করে হত্যা করেছে, সে বিষয়ে কোনো ধারণা দিতে পারেননি এই পুলিশ কর্মকর্তা।

আশুলিয়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) জাবেদ মাসুদ বলেন, গত ৫ জানুয়ারি গোরাট এলাকায় এক পোশাক কারখানার কর্মীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের পর তার মৃত্যুর ঘটনায় যে মামলা হয়েছিল, তার মূল আসামি ছিলেন রিপন।

১৬ বছর বয়সী ওই তরুণী সেদিন সন্ধ্যায় কারখানা ছুটির পর বাড়ি ফেরার পথে পাঁচজন তার পথরোধ করে। তাকে কারখানার পেছনে একটি মাঠে নিয়ে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ করা হয়। ৭ জানুয়ারি নরসিংহপুরের নারী ও শিশু স্বাস্থ্যকেন্দ্রে তার মৃত্যু হয়।

ওই ঘটনায় মেয়েটির বাবা ওই কারখানার কর্মী আবদুর রহিম, লাইন চিফ রিপন ও ক্যান্টিন মালিক শিপনসহ চারজনের নাম উল্লেখ করে থানায় মামলা দায়ের করেন। আসামিদের মধ্যে রহিমকে মামলা হওয়ার দিনই গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © crimeseen24.com-2024
Design By MrHostBD