বুধবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৪, ০৭:০২ পূর্বাহ্ন
ক্রাইমসিন২৪ ডেস্ক: পরিকল্পনা মতো জয়ে শেষ হলো না ২০১৮ সাল। উইন্ডিজদের কাছে টি-টোয়েন্টি সিরিজ হেরে চলতি বছর শেষ হলো টাইগারদের। নতুন বছরে ওয়ানডে বিশ্বকাপসহ আরও বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ সিরিজ দিয়ে ব্যস্ত সময় কাটাবেন মাশরাফি-সাকিবরা। তবে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) চাইলে অন্যান্য বোর্ডের সঙ্গে আলোচনা করে আইসিসির ফিউচার ট্যুর প্রোগ্রামের (এফটিপি) বাইরে যেকোনো ম্যাচ বা সিরিজ খেলতে পারে।
নতুন বছরের প্রথম মাসে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) ব্যস্ত সময় কাটাবে বাংলাদেশি ক্রিকেটাররা। তবে ফেব্রুয়ারিতে নিউজিল্যান্ড সফর দিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট শুরু করবে বাংলাদেশ। সফরে কিউইদের বিপক্ষে টাইগাররা তিনটি করে ওয়ানডে ও টেস্ট ম্যাচ খেলবে। ২০ মার্চ শেষ হবে ওই সিরিজ। এরপর প্রায় এক মাসের বিরতি পাবে বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা।
মে মাসে আয়ারল্যান্ডের মাটিতে একটি ত্রিদেশীয় সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ। যেখানে তাদের সঙ্গে থাকবে উইন্ডিজ। সাত ম্যাচের ওয়ানডে এক কথায় বিশ্বকাপের প্রস্তুতি হিসেবেই খেলবে মাশরাফি বাহিনী। এ সিরিজের পরই ইংল্যান্ড বিশ্বকাপে যোগ দেবে তারা।
বিশ্বকাপ শেষে আবারও দুই মাসের বিরতি পাবে বাংলাদেশ। এরপর দেশের মাটিতে অক্টোবরে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে তিন ম্যাচ টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবেন টাইগাররা। একই মাসে আফগানিস্তানের বিপক্ষে আছে এক টেস্ট ও দুই ম্যাচ টি-টোয়েন্টি সিরিজ।
নভেম্বরে আছে ভারত সফর। সেখানে বিরাট কোহলিদের বিপক্ষে দুটি টেস্ট ও তিনটি টি-টোয়েন্টি খেলবেন সাকিব-তামিমরা। বছরের একেবারে শেষের দিকে আছে শ্রীলংকা সফর। ডিসেম্বরের এই সিরিজে লঙ্কানদের মাটিতে তিন ম্যাচের একটি ওয়ানডে সিরিজ খেলবেন স্টিভ রোডসের শিষ্যরা। আর এই সিরিজ দিয়েই ২০১৯ সাল শেষ করবে টাইগাররা।
তবে এর বাইরেও ম্যাচ বা সিরিজ থাকতে পারে। তবে তা বিসিবি নির্ধারন করবে