শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৫:৪৩ পূর্বাহ্ন

সর্বশেষ সংবাদ :
কুয়াকাটায় জেলের জালে ৩০ কেজি ওজনের “ট্রেভ্যালি ফিশ” ২৪ হাজারে বিক্রি সাপ্তাহিক ছুটিতে কুয়াকাটা সৈকতে পর্যটকের ঢল মহিপুরে কোস্ট গার্ডের অভিযানে ১টি ট্রলিং বোটসহ ১৪ জেলে আটক চরবাড়িয়া ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের কর্মী সভা অনুষ্ঠিত রাজপথের আন্দোলনে সক্রিয়দের মূল্যায়ন করা হবে ।। নেছার উদ্দিন জাফর বিদ্যালয়ের ভবন নির্মান কাজের অনিয়মের অভিযোগ। কাজ বন্ধ কুয়াকাটায় এক ইলিশ বিক্রি ৮ হাজার ৭৫০ টাকা কলাপাড়ায় মানবাধিকার কমিশন’র কমিটি পূর্ণগঠন সভা নির্যাতিত ত্যাগীরাই আগামীতে নেতৃত্বের দাবীদার ।। নেছার উদ্দিন জাফর বাউফলে ঘাতক ট্রলি আবারও কেড়ে নিলো একটি তাজা প্রান, চালক আটক সভাপতি জাহিদ রিপন, সম্পাদক আকাশ।।  মহিপুর প্রেসক্লাবের কার্যনির্বাহী কমিটি গঠন কুয়াকাটায় ধরা পড়ল বিরল প্রজাতির ‘গিনি “অ্যাঞ্জেল ফিশ মহিপুরে জেলে হত্যা মামলার পলাতক আসামি গ্রেপ্তার টুঙ্গীবাড়িয়া ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের কর্মী সভা অনুষ্ঠিত কক্সবাজারের হত্যা মামলার আসামি কলাপাড়ায় গ্রেফতার
বরিশাল বিভাগে ১৭০৬ জনের হোম কোয়ারেন্টিন শেষ

বরিশাল বিভাগে ১৭০৬ জনের হোম কোয়ারেন্টিন শেষ

Sharing is caring!

করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ এড়াতে হোম কোয়ারেন্টিনে থাকাদের মধ্যে এরইমধ্যে ছাড়পত্র পেয়েছে ১ হাজার ৭০৬ জন ব্যক্তি। যারমধ্যে অধিকাংশেই বিদেশ ফেরত বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য বিভাগ। ১৪ দিন বাড়িতে থাকার পরও এদের কোন শারিরীক অসঙ্গতি দেখা না যাওয়ায় হোম কোয়ারেন্টিন থেকে ছাড়পত্র দেয়া হয়েছে।

বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালকের কার্যালয় সূত্রে জানাগেছে, গত ১০ মার্চ থেকে এ পর্যন্ত বরিশাল সিটি করপোরেশনসহ বিভাগের ৬ জেলায় মোট ২ হাজার ৯ শত জনকে হোম কোয়ারেন্টিনে পাঠানো হয়। যারমধ্য থেকে এ পর্যন্ত মোট ১ হাজার ৭০৬ জনকে হোম কোয়ারেন্টিন থেকে ছাড়পত্র দেয়া হয়েছে।

এছাড়া বরগুনা জেলায় হাসপাতালে কোয়ারেন্টিনে থাকা ৩ জনকে ছাড়পত্র দেয়া হয়েছে। ফলে এ পর্যন্ত বিভাগে কোয়ারেন্টিন থেকে মোট ১ হাজার ৭০৯ জনকে ছাড়পত্র দেয়া হয়েছে।

অপরদিকে গত ২৪ ঘন্টায় বিভাগের মধ্যে বরিশাল, বরগুনা ও ঝালকাঠি জেলায় কাউকে হোম কোয়ারেন্টিনে পাঠানো হয়নি, বাকী ৩ জেলায় ৬০ জনকে হোম কোয়ারেন্টিনে প্রেরণ করা হয়েছে এবং বিভাগের ৬ জেলায় মোটা ১৬১ জনকে গত ২৪ ঘন্টায় হোম কোয়ারেন্টিন থেকে ছাড়পত্র দেয়া হয়েছে। এর বাহিরে শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৫ জন ও ভোলা ও বরগুনায় ১ জন করে রোগী আইসোলেশনে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

বরিশাল বিভাগীয় কার্যালয়ের পরিচালক ডা. বাসুদেব কুমার দাস জানান, করোনা সন্দেহে হাসপাতালের করোনা ওয়ার্ডগুলোতে রোগী ভর্তি করা হলেও বিভাগের করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগী সনাক্ত এ পর্যন্ত হয়নি। শেবাচিম হাসপাতালে মৃত ব্যক্তির নমুনা সংগ্রহ করে আইইডিসিআর-এ পাঠানো হয়েছে। এছাড়া বিভাগের জন্য শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজে ভাইরাস পরীক্ষার জন্য পিসিআর মেশিন এসে পৌছেছে। যেটি স্থাপনের কাজ চলমান রয়েছে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © crimeseen24.com-2024
Design By MrHostBD