বৃহস্পতিবার, ০৩ Jul ২০২৫, ০৭:১৫ অপরাহ্ন

সর্বশেষ সংবাদ :
বিসিসি’র ২২নম্বর ওয়ার্ডের সড়ক ও ড্রেনেজ নির্মাণের দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান বাউফ‌লে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে এক যুবককে কুপিয়ে হ-ত্যা চাঁদাবাজ দখলবাজদের বিরুদ্ধে লিখনি বজায় রাখবে বাংলানিউজ – মেজবাহ উদ্দিন ফরহাদ কলাপাড়ায় দুই এইচএসসি পরীক্ষার্থী বহিস্কার সরকারি সৈয়দ হাতেমআলী কলেজের শিক্ষকদের বিদায় সংবর্ধনা শিক্ষাবোর্ড কর্মচারী বড় সিরাজের দলবদল পরিক্রমা শের-ই বাংলা মেডিকেলের মেডিসিন বিভাগ পূর্বের স্হানে ফিরিয়ে নেয়ার দাবীতে মানববন্ধন বরিশালে ছাত্রশিবিরের “সাথী শিক্ষা বৈঠক–২০২৫” অনুষ্ঠিত অসুস্থ শ্রমিকদল নেতার পাশে দাঁড়ালেন ফয়েজ খান কুয়াকাটায় অতিরিক্ত মদপানে পর্যটকের মৃত্যু সরকারি সৈয়দ হাতেমআলী কলেজের বিএ অনার্স (২০১৯-২০) এর শিক্ষার্থীদের বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত বরিশালে কাশিপুর ও বাঘিয়ায় সক্রিয় অপরাধীরা, প্রশাসনের নজরদারী বাড়ানোর দাবিতে মানববন্ধন লক্ষ্য রাখতে হবে আওয়ামী সন্ত্রাসী, দুর্নীতিবাজ, দাগি আসামি যাতে দলে ভিড়তে না পারে (আবদুল আউয়াল মিন্টু) কলাপাড়ায় নানা আয়োজনে রথ উৎসব অনুষ্ঠিত বরিশালে জিয়া সড়ক রাস্তা ও ড্রেনেজ সংস্কারের দাবিতে মানববন্ধন ও গণস্বাক্ষর
পাবনায় ধর্ষণের পর হত্যার দায়ে ২ জনের ফাঁসি

পাবনায় ধর্ষণের পর হত্যার দায়ে ২ জনের ফাঁসি

Sharing is caring!

পাবনায় গার্মেন্টস কর্মী কাকলীকে (৩০) ধর্ষণের পর হত্যার দায়ে আসামি ইকবাল হোসেন (৪৪) ও আজিম হোসেনকে (৪৫) ফাঁসি দিয়েছেন নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আদালত। এছাড়াও প্রত্যেককে এক লাখ টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে।

বুধবার (২০ নভেম্বর) পাবনা নারী ও শিশু নির্যাতন ট্রাইব্যুনালের বিচারক ওয়ালিউর রহমান এ রায় দেন। এ মামরায় তিনজনের মধ্যে একজনকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়।

দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- পাবনা জেলার সুজানগর থানার বনগ্রামের নিজাম উদ্দিনের ছেলে আজিম উদ্দিন ও তার বন্ধু ঢাকা নবীনগরের মৃত আনোয়ার হোসেনের ছেলে ইকবাল হোসেন।

মৃত কাকলী খাতুন রাজবাড়ী জেলার কালুখালী গ্রামের জলিল সরদারের মেয়ে। তিনি ঢাকার একটি গার্মেন্টসে কাজ করতেন।

মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, ২০১২ সালের ৪ সেপ্টেম্বর বিয়ের প্রলোভন দিয়ে আসামি ইকবাল ও আজিম ঢাকা থেকে কাকলীকে পাবনার সুজানগরে নিয়ে আসেন। এরপর রাতে উপজেলার রামজীবনপুর মাঠের একটি নার্সারির মধ্যে তাকে নিয়ে ধর্ষণের পর তাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়। পরে স্থানীয়দের কাছ থেকে খবর পেয়ে সুজানগর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) রওশন মিয়া ঘটনাস্থল থেকে কাকলীর মরদেহ উদ্ধার করে। এ ঘটনায় পাবনার সুজানগর থানায় অজ্ঞাত আসামি করে হত্যা মামলা দায়ের করা হয়। পরে আসামিদের মোবাইল ট্র্যাকিং করে তাদের আটক করা হয়। আটকের পর জিজ্ঞাসাবাদ কারা হলে তারা হত্যার সঙ্গে জড়িত বলে স্বীকার করেন। পরে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই রওশন আজিম ও ইকবালকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। দীর্ঘ শুনানি ও সাক্ষ্য প্রমাণ শেষে আসামিদের উপস্থিতিতে বিচারক এ রায় দেন।

মামলায় সরকারি পক্ষের আইনজীবী ছিলেন- পাবনা নারী ও শিশু নির্যাতন ট্রাইব্যুনালের স্পেশাল পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট খন্দকার আব্দুর রকিব এবং আসামি পক্ষের আইনজীবী ছিলেন অ্যাডভোকেট শরিফুল ইসলাম ও অ্যাডভোকেট কাজি মকবুল হোসেন।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © crimeseen24.com-2024
Design By MrHostBD