শুক্রবার, ১০ অক্টোবর ২০২৫, ০৮:৩৪ অপরাহ্ন

সর্বশেষ সংবাদ :
বরিশালে নারীপক্ষের আয়োজনে তরুণ প্রজন্মের সফলতার গল্প শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত বাউফলে জেলা প্রশাসকের শুভ আগমন উপলক্ষে মতবিনিময় সভা বাউফলে জেলেদের মাঝে (বিজিএফ) এর চাল বিতরণে অনিয়ম স্বল্পমূলে তৈরিকৃত ১৯২ জন জেলেদের মাঝে লাইফবয়া বিতরণ পটুয়াখালী র‍্যাব ক্যাম্পে,ঘুমন্ত অবস্থায়  র‍্যাব সদস্যর মৃ/ত্যু কলাপাড়ায় প্রতিষ্ঠান প্রধানদের সাথে ইউএনও’র মত বিনিময় বাউফলে সড়ক দুর্ঘটনায় ২ স্কুল শিক্ষকসহ আহত-৩ মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান ২০২৫ কলাপাড়ায় বৌদ্ধবিহার গুলোতে উদযাপিত হচ্ছে প্রবারনা পূর্ণিমা কুয়াকাটা সৈকত থেকে অজ্ঞাত যুবকের অর্ধগলিত ম/র/দে/হ উদ্ধার মহিপুরে অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানিদের টিন ও নগদ টাকা প্রদান সাংবাদিকদের সাথে শিক্ষক নেতৃবৃন্দের মতবিনিময় বাউফলে এক গৃহবধূর গর্ভে এক সঙ্গে পাঁচ নবজাতকের জন্ম পটুয়াখালীর গলাচিপায় র‍্যাবের বিশেষ অভিযানে ১২শ কেজী পলিথিন জব্দ, বরিশাল মহানগর শ্রমিকদল নেতার মৃত্যু বার্ষিকীতে দোয়া
ঝালকাঠিতে হত্যা মামলায় ২ জনের ফাঁসি, ৩ জনের যাবজ্জীবন

ঝালকাঠিতে হত্যা মামলায় ২ জনের ফাঁসি, ৩ জনের যাবজ্জীবন

Sharing is caring!

ঝালকাঠিতে আনোয়ারা বেগম হত্যা মামলায় দুইজনের ফাঁসি ও তিনজনকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

সোমবার (২৩ সেপ্টেম্বর) দুপুরে ঝালকাঠির অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক শেখ. মো. তোফায়েল হাসান এ রায় দেন।

ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- সদর উপজেলার শেখেরহাট ইউনিয়নের রাজপাশা গ্রামের মৃত আবুল হোসেনের ছেলে খায়রুল আলম ওরফে শেখ হাসান ও একই গ্রামের মৃত জালাল সরদারের ছেলে পিল্টন ওরফে পিন্টু। এছাড়া একই গ্রামের আবুল হোসেনের দুই ছেলে রিপন মিয়া ও সালাম মিয়া এবং আব্দুস সোবাহানের ছেলে সাহাদাৎ হোসেনকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

মামলার বিবরণে জানা যায়, ২০০২ সালের ১৭ মে রাতে ঝালকাঠি সদর উপজেলার শেখেরহাট ইউনিয়নের রাজপাশা গ্রামের আনোয়ারা বেগমের বাড়িতে ডাকাতির ঘটনা ঘটে। ডাকাতির সময় আনোয়ারা বেগম আলো জ্বালিয়ে দেন এবং ডাকাতদের (আসামি) দেখেই চিনে ফেলেন। এসময় ডাকাত সদস্যরা মা আনোয়ারা বেগমকে কুপিয়ে হত্যা করে।

এ ঘটনার পরদিন সদর থানায় একটি মামলা হলেও পরে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) ২০০৩ সালের ১০ অক্টোবর একই এলাকার সাতজনকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করে।

২০০৪ সালের ২১ ডিসেম্বর আসামিদের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয় সিআইডি। দীর্ঘ শুনানি ও ১৫ জন স্বাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণের পর এ রায় ঘোষণা করেন আদালত।

রায় ঘোষণার সময় আসামিরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন। একই সঙ্গে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় মামলার অপর দুই আসামি গিয়াস ও মামুনকে খালাস দেন আদালত।

রাষ্ট্রপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট এম আলম খান কামাল এবং আসামিপক্ষে ছিলেন আব্দুর রশিদ শিকদার।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © crimeseen24.com-2024
Design By MrHostBD