রবিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ০১:১৮ পূর্বাহ্ন
কলাপাড়া প্রতিনিধিঃ
আমার ভাতিজা সোলায়মান হাওলাদার ও বিপ্লব হাওলাদারের চাষ করা জমির ধান জোড় করে লোকজন নিয়ে আমি কাটি নাই।
সাজেদা বেগম নামে এক নারী কর্তৃক মহিপুর থানায় দেয়া অভিযোগের সূত্র ধরে আমার বিরুদ্ধে অসত্য খবর প্রকাশ করা হয়েছে।
যার কোনো সত্যতা নাই। আমাকে অভিযুক্ত করে যা করা হয়েছে, তা ইচ্ছাকৃতভাবে আমাকে সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য করা হয়েছে।
আমি এর তীব্র নিন্দা জানাই। মহিপুর থানার ইউসুফপুর গ্রামের বাসিন্দা এবং মহিপুর ইউনিয়ন বিএনপির জেষ্ঠ্য সহসভাপতি হাফেজ আবদুল বারেক হাওলাদার এক সংবাদ সম্মেলন করে তাঁর বিরুদ্ধে আনীত সকল অভিযোগ প্রত্যাখান করেন।
শনিবার বিকেল চারটায় মহিপুর থানার ইউসুফপুর গ্রামে এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। লিখিত বক্তব্যে আবদুল বারেক হাওলাদার আরও বলেন, আমার চাষ করা জমির ধান কেটেছি।
তা ছাড়া যে জমির ধান আমি কেটে নিয়েছি, সে জমি নিয়ে গত ৫ বছরে কমপক্ষে দশ দফা মাপজোক করা হয়েছে।
স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ যেভাবে জমি মেপে আমাকে বুঝিয়ে দিয়েছে, সে মাপ অনুযায়ী আমি সব সময় জমি চাষ করি।
আমার প্রতিপক্ষের লোকজন ধান কাটার মৌসুম আসলেই এ নিয়ে একটা ঝামেলা তৈরি করে। শুধু আমাকে হয়রানী করে।
তিনি আরও বলেন, আবদুস ছাত্তার ও আয়শা বেগমের কাছে থেকে আমি সাড়ে ১৬ শতাংশ জমি ক্রয় করেছি।
স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিগণ আমাকে জমি মেপে বুঝিয়ে দেয়ার পর, সেভাবেই আমি জমি ভোগ দখল করছি। আমি কেবল আমার নিজের জমির ধানই কেটেছি ।
মোয়াজ্জেম হোসেন
কলাপাড়া