রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০২:২৬ পূর্বাহ্ন
স্টাফ রিপোর্টারঃ
অন্যান্য বছরের ন্যায় এ বছরও ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে বরিশাল বিমানবন্দর ’রামপট্টি বাংলা হোপ প্রাইমারী স্কুলে বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা-২০২৪’ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৭মার্চ) সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত ওই বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে এ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
স্কুল কমিটির সভাপতি বিপুল হালদারের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন বাবুগঞ্জ উপজেলার রহমতপুর ইউনিয়নের আ.লীগের সভাপতি মো: জালাল আহম্মেদ, বিশেষ অতিথি ছিলেন সমাজ সেবিকা ও সাংবাদিক মোসা: হাবিবা আক্তার মনি, রহমতপুর ইউনিয়ন পরিষদের ইউপি সদস্য মো: সাদেক হোসেন খান, রহমতপুর ইউনিয়ন ২নং ওয়ার্ড জাতীয় পার্টির সভাপতি মো: জাহাঙ্গীর হোসেন ঢালী, দেহেরগতি ইউনিয়ন পরিষদের ইউপি সদস্য মো: কবির হোসেন সরদার,
স্থানীয় সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো: আব্দুল হক মাস্টার, রামপট্টি বাংলা হোপ প্রাইমারী স্কুলের সাবেক সভাপতি আ.ক.ম. মশিউর রহমান, বাবুগঞ্জের পরিসংখ্যানবিদ উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্র মো: গোলাম কিবরিয়া সুমন, স্কুলের সহকারী শিক্ষক আবুল কালাম আজাদ ও মিজানুর রহমান লিটন, সমাজ সেবক বিমল হালদার, কালাচাঁদ বেপারী, কামাল হোসেন ঢালী ও মো: জসিম ঢালী প্রমুখ।
বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা উদ্বোধন করেন রহমতপুর ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ড আ.লীগের সভাপতি মো: হারুন অর রশিদ প্রধান। শুরুতে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের পরই বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা শুরু হয়।
বিকেলে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের পর প্রতিযোগিতায় বিজয়ী শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরুষ্কার বিতরণ করা হয়। উদযাপন কমিটির সভাপতি ছিলেন বাবুগঞ্জ উপজেলা যুবলীগের সভাপতি অরুন সিকদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠান পরিচালনায় ছিলেন মুমিন খান, দিপক হালদার ও সৌরভ হালদার।
সহযোগিতায় ছিলেন স্কুলের সহকারী শিক্ষক শিবা রায়। সার্বিক সহযোগিতায় ছিলেন লাক্সমী ঘরামী, আনন্দ বেপারী, কৃষ্ণ হালদার, নিখিল হালদার, দিনবন্ধু হালদার, বিপুল ঘরামী, তপন বেপারী, শ্যামল হালদার, রিপন ঘরামী, অনিমা ঘরামী, কামাল খান, সুদীর হালদার, জীবন হালদার, অমল বেপারী প্রমুখ। সার্বিক ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে ছিলেন ‘রামপট্টি বাংলা হোপ প্রাইমারী স্কুল’ প্রধান শিক্ষক উমা কান্ত রায়। তিনি বলেন, ইউএস’র অর্থায়নে বিদ্যালয়টি চলমান রয়েছে। ২০০৬ সালে স্কুলটি করা হয়।
যার প্রতিষ্ঠাতা মিস্টার ডেবিট ওয়েট ও তার স্ত্রী মিসেস ওয়েট। নির্বাহী পরিচালক সুচিত্রা সরেণ এবং ম্যানেজার হলেন লিটন প্রসাদ মোয়ালি। এ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের সকল সুযোগ (খাতা-কলম-ড্রেস-উপবৃত্তি) সুবিদা প্রদান করা হয় এবং সকলের জন্য উন্মুক্ত। বর্তমানে ৪০ প্লাস শিক্ষার্থী রয়েছে। এই স্কুল পড়ুয়া একাধিক শিক্ষার্থী এসএসিতে গিয়ে এ প্লাস পেয়েছে।