শুক্রবার, ০৪ Jul ২০২৫, ১১:৩০ পূর্বাহ্ন

সর্বশেষ সংবাদ :
কলাপাড়ায় ফল উৎসব, কৃষক বাজার  ও শিশু পার্কের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন কলাপাড়ায় স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা সুমনের সদস্য সচিব পদ স্থগিত করার প্রতিবাদে মানববন্ধন চাঁদাবাজ দখলবাজ এবং দুর্নীতিবাজ মুক্ত মেহেন্দিগঞ্জ গড়তে চাই ।। মেজবাহ উদ্দিন ফরহাদ বিসিসি’র ২২নম্বর ওয়ার্ডের সড়ক ও ড্রেনেজ নির্মাণের দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান বাউফ‌লে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে এক যুবককে কুপিয়ে হ-ত্যা চাঁদাবাজ দখলবাজদের বিরুদ্ধে লিখনি বজায় রাখবে বাংলানিউজ – মেজবাহ উদ্দিন ফরহাদ কলাপাড়ায় দুই এইচএসসি পরীক্ষার্থী বহিস্কার সরকারি সৈয়দ হাতেমআলী কলেজের শিক্ষকদের বিদায় সংবর্ধনা শিক্ষাবোর্ড কর্মচারী বড় সিরাজের দলবদল পরিক্রমা শের-ই বাংলা মেডিকেলের মেডিসিন বিভাগ পূর্বের স্হানে ফিরিয়ে নেয়ার দাবীতে মানববন্ধন বরিশালে ছাত্রশিবিরের “সাথী শিক্ষা বৈঠক–২০২৫” অনুষ্ঠিত অসুস্থ শ্রমিকদল নেতার পাশে দাঁড়ালেন ফয়েজ খান কুয়াকাটায় অতিরিক্ত মদপানে পর্যটকের মৃত্যু সরকারি সৈয়দ হাতেমআলী কলেজের বিএ অনার্স (২০১৯-২০) এর শিক্ষার্থীদের বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত বরিশালে কাশিপুর ও বাঘিয়ায় সক্রিয় অপরাধীরা, প্রশাসনের নজরদারী বাড়ানোর দাবিতে মানববন্ধন
ঝালকাঠিতে হত্যা মামলায় ২ জনের ফাঁসি, ৩ জনের যাবজ্জীবন

ঝালকাঠিতে হত্যা মামলায় ২ জনের ফাঁসি, ৩ জনের যাবজ্জীবন

Sharing is caring!

ঝালকাঠিতে আনোয়ারা বেগম হত্যা মামলায় দুইজনের ফাঁসি ও তিনজনকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

সোমবার (২৩ সেপ্টেম্বর) দুপুরে ঝালকাঠির অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক শেখ. মো. তোফায়েল হাসান এ রায় দেন।

ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- সদর উপজেলার শেখেরহাট ইউনিয়নের রাজপাশা গ্রামের মৃত আবুল হোসেনের ছেলে খায়রুল আলম ওরফে শেখ হাসান ও একই গ্রামের মৃত জালাল সরদারের ছেলে পিল্টন ওরফে পিন্টু। এছাড়া একই গ্রামের আবুল হোসেনের দুই ছেলে রিপন মিয়া ও সালাম মিয়া এবং আব্দুস সোবাহানের ছেলে সাহাদাৎ হোসেনকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

মামলার বিবরণে জানা যায়, ২০০২ সালের ১৭ মে রাতে ঝালকাঠি সদর উপজেলার শেখেরহাট ইউনিয়নের রাজপাশা গ্রামের আনোয়ারা বেগমের বাড়িতে ডাকাতির ঘটনা ঘটে। ডাকাতির সময় আনোয়ারা বেগম আলো জ্বালিয়ে দেন এবং ডাকাতদের (আসামি) দেখেই চিনে ফেলেন। এসময় ডাকাত সদস্যরা মা আনোয়ারা বেগমকে কুপিয়ে হত্যা করে।

এ ঘটনার পরদিন সদর থানায় একটি মামলা হলেও পরে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) ২০০৩ সালের ১০ অক্টোবর একই এলাকার সাতজনকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করে।

২০০৪ সালের ২১ ডিসেম্বর আসামিদের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয় সিআইডি। দীর্ঘ শুনানি ও ১৫ জন স্বাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণের পর এ রায় ঘোষণা করেন আদালত।

রায় ঘোষণার সময় আসামিরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন। একই সঙ্গে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় মামলার অপর দুই আসামি গিয়াস ও মামুনকে খালাস দেন আদালত।

রাষ্ট্রপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট এম আলম খান কামাল এবং আসামিপক্ষে ছিলেন আব্দুর রশিদ শিকদার।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © crimeseen24.com-2024
Design By MrHostBD