বৃহস্পতিবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ০২:৩৬ পূর্বাহ্ন

সর্বশেষ সংবাদ :
বাউফলে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় গরু জবাই ও গোশত বিতরণ বেগম জিয়ার সুস্থতার জন্য জাগুয়া ইউনিয়ন বিএনপির দোয়া মুনাজাত মুফতি রেজাউল করিম বলেন, গত ৫৩ বছরে আমরা অনেক দল দেখেছি বেগম জিয়ার জন্য যুবদল বরিশাল জেলা উত্তরের দোয়া মুনাজাত বেগম জিয়ার সুস্থতার জন্য বরিশাল লৌহ শ্রমিক ইউনিয়নের দোয়া মুনাজাত আট দলের সমাবেশে চমক দেখালেন হিজলা-মেহেন্দিগঞ্জের দাঁড়িপাল্লা সমর্থকরা স্মরণকালের বৃহৎ সমাবেশ হবে ২ ডিসেম্বর: মাঠ পরিদর্শনে আট দলের নেতৃবৃন্দ বাকেরগঞ্জে মাঠ কাপাচ্ছে জামায়াত ও বিএনপি, বরিশালে বীর মুক্তিযোদ্ধা এবায়দুল হক চাঁন এর উদ্যোগে ইফতার মাহফিল ও দোয়া অনুষ্ঠিত বাউফলে ৯ম পে-স্কেল বাস্তবায়নের দাবিতে কর্মচারীদের আলোচনা সভা মনোনয়ন বঞ্চিতদের অপপ্রচারের প্রতিবাদে দুমকি উপজেলা বিএনপি নেতাদের সংবাদ সম্মেলন কলাপাড়ায় ব্যবসায়ীদের সাথে বিএনপি নেতৃবৃন্দের সৌজন্য সাক্ষাৎ এবং আমন্ত্রণ পত্র বিতরণ বেগম জিয়ার সুস্থতার জন্য দোয়ার আয়োজন বরিশালে স্কুল ফিডিং প্রোগ্রাম : উন্নত ব্যবস্থায় বেড়েছে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি ভূমি সেবা সহজীকরনে সাফল্য। কলাপাড়ায় চান্দিনাভিটি নবায়নে একদিনে ৬ লাখ টাকা আদায়
দুই মামলায় জি কে শামীম ১০ দিনের রিমান্ডে

দুই মামলায় জি কে শামীম ১০ দিনের রিমান্ডে

Sharing is caring!

অস্ত্র ও মাদক মামলায় যুবলীগ নেতা এস এম গোলাম কিবরিয়া শামীম ওরফে জি কে শামীমকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য মোট ১০ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। এই সঙ্গে তার সাত দেহরক্ষীর প্রত্যেককে অস্ত্র মামলায় চারদিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করা হয়েছে।

শনিবার (২১ সেপ্টেম্বর) রাতে ঢাকার সিএমএম আদালতের বিচারক মাহমুদা আক্তার এ শুনানি শেষে এ রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

রিমান্ড পাওয়া অন্যরা হলেন- দেলোয়ার হোসেন, মুরাদ হোসেন, জাহিদুল ইসলাম, শহীদুল ইসলাম, কামাল হোসেন, সামসাদ হোসেন এবং আমিনুল ইসলাম। তারা সবাই জি কে শামীমের দেহরক্ষী হিসেবে কর্মরত ছিলেন।

এর আগে সন্ধ্যায় আদালতে হাজির করে দুই মামলায় সাতদিন করে শামীমকে মোট ১৪ দিনের রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশ পরিদর্শক আমিনুল ইসলাম। এ সময় তার সাত দেহরক্ষীও ছিলেন।

তবে শুনানি নিয়ে মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মাহমুদা আক্তার মাদক ও অস্ত্র মামলায় ৫ দিন করে মোট ১০দিন রিমান্ড মঞ্জুর করেন। আর অস্ত্র মামলায় শামীমের দেহরক্ষী সাতজনের প্রত্যেককে ৪দিন করে রিমান্ড দেওয়া হয়েছে।

রাষ্ট্রপক্ষে মামলার শুনানি করেন বিশেষ পাবলিক প্রসিকিউটর আজাদ রহমান। তিনি বলেন, দুই মামলার রিমান্ড কার্যকর হবে আলাদাভাবে। অর্থাৎ একটা মামলার রিমান্ড শেষ হওয়ার পর আরেকটি শুরু হবে।

এদিকে জানা যায়, জি কে শামীমের বিরুদ্ধে গুলশান থানায় হওয়া মানিলন্ডারিং আইনের মামলাটি তদন্ত করবে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। তাই ওই মামলায় তাকে এখনও গ্রেফতার করা হয়নি।

শনিবার বিকেলে জি কে শামীম ও তার সাত দেহরক্ষীকে রাজধানীর গুলশান থানায় হস্তান্তর করে র‌্যাব। পরে গুলশান বিভাগের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (এডিসি) আব্দুল আহাদ জানান, গুলশান থানায় জি কে শামীমের বিরুদ্ধে অস্ত্র, মাদক ও মানিলন্ডারিংয়ে তিনটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। তবে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে মাদক ও অস্ত্র মামলায়।

শুক্রবার (২০ সেপ্টেম্বর) দুপুরে রাজধানীর নিকেতনে ৫ নম্বর সড়কের ১৪৪ নম্বর ভবনে শামীমের কার্যালয় ঘিরে অভিযান চালায় র‌্যাব।

কার্যালয়ের ভেতর থেকে বিদেশি মুদ্রা, মদ, একটি আগ্নেয়াস্ত্র, মাদক, নগদ অর্থ, ২০০ কোটি টাকার এফডিআর চেক উদ্ধার করা হয়। আটক করা হয় দেহরক্ষী সাতজনকেও।

অভিযানের পর র‌্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম বলেন, শামীমের অস্ত্রের লাইসেন্স থাকলেও অবৈধ ব্যবহারের অভিযোগ ছিল। সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযান চালানো হয়েছে। এখানে তার মায়ের ও তার নামে বিপুল পরিমাণ এফডিআর পাওয়া গেছে। তার অস্ত্রের লাইসেন্স থাকলেও অবৈধ ব্যবহারের অভিযোগ ছিলো।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © crimeseen24.com-2024
Design By MrHostBD