বুধবার, ১৪ মে ২০২৫, ০১:১৮ অপরাহ্ন

সর্বশেষ সংবাদ :
বরিশাল জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রস্তুতি সভা কলাপাড়ায় নদী থেকে ভাসমান লাশ উদ্ধার কলাপাড়া বাজার আয়োজিত  ফুটবল টুর্নামেন্টের শুভ উদ্বোধন কলাপাড়ায় বিভিন্ন প্রজাতির সামুদ্রিক সাড়ে ১২ মন মাছ জব্দ কলাপাড়ায় ইসলামী আন্দোলনের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় মেগা প্রকল্পে জমি অধিগ্রহণে ক্ষতিগ্রস্তদের পুনর্বাসনের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন কলাপাড়ায় খালের উপর অবৈধভাবে নির্মিত ৭টি স্থাপনা উচ্ছেদ কুয়াকাটায় নানা আয়োজনে বুদ্ধ পূর্ণিমা উদযাপন বাকেরগঞ্জে স্বামী স্ত্রীর দ্বন্দ্বের ঘটনায় সাবেক এমপিকে জড়ানোয় বিএনপির উদ্বেগ অপারেশন ডেভিল হান্ট” কলাপাড়ায় সাবেক চেয়ারম্যানসহ গ্রেফতার-৬ কুয়াকাটায় পর্যটক হেনেস্তাকারী যুবদল সভাপতি বহিষ্কার টুরিষ্ট ভিসায় জেল খেটে বিদেশ ফেরত মকছুদ।কলাপাড়ায় দুই  প্রতারকের বিরুদ্ধে মামলা কলাপাড়া বিএনপির সাবেক সভাপতি’র দলবদল কলাপাড়ায় খাল থেকে অজ্ঞাত নারীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির চরশিবা সাংগঠনিক ইউনিয়ন শাখার উদ্দ্যোগে  মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
শেবাচিম হাসপাতালে কমেছে রোগীর সংখ্যা

শেবাচিম হাসপাতালে কমেছে রোগীর সংখ্যা

Sharing is caring!

বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালে দিনে দিনে কমে আসছে ভর্তিরত রোগীর সংখ্যা।

এর কারণ হিসেবে করোনা সতর্কতায় যাত্রীবাহি গণপরিবহন চলাচল বন্ধ ও পণ্যবাহি যান চলাচলে নিয়ন্ত্রন ব্যবস্থা আসা এবং সাধারণ মানুষ ঘরে থাকায় সামাজিক কলহ-সংঘাত কমে যাওয়াকে মুখ্য হিসেবে দেখছেন চিকিৎসকরা।

তবে রোগী ও স্বজনদের অভিযোগ চিকিৎসকদের না পাওয়ার খবরে হাসপাতালমুখি হচ্ছেন না তারা। যদিও শেবাচিম হাসপাতালের পরিচালক ডাঃ মোঃ বাকির হোসেন বলেন, হাসপাতালের চিকিৎসকরা আন্তরিক রয়েছেন, তারা সবসময় হাসপাতালে অবস্থান করছেন এবং রোগীদের সর্বোচ্চ সেবা দেয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।

তবে করোনা ভাইরাস সংক্রমন প্রতিরোধে সাধারণ মানুষ সরকারি নির্দেশনা মেনে নিজ ঘরে অবস্থান করায় এবং যানবাহন সংকটের কারণে হাসপাতালে রোগীদের আসার পরিমান কিছুটা কমেছে, তবে যাদের আসা প্রয়োজন তারা আসছেন এবং আমরা সেবা দিয়ে যাচ্ছি।

শেবাচিম হাসপাতাল সূত্রে জানাগেছে, গত ১৮ মার্চ সকালের হিসেব অনুযায়ী এ হাসপাতালের বিভিন্ন ওয়ার্ডে ১ হাজার ৫০৬ জন রোগী ভর্তি ছিলো। পরের দিন তা কমে ১ হাজার ১৯০ জনে গিয়ে দাড়ায়। এরপর ধারাবাহিকভাবে কমতে কমতে ২২ মার্চ রোগীর সংখ্যা হাজারের নীচে চলে যায়। ওইদিন সকালের হিসেব অনুযায়ী হাসপাতালের অন্তবিভাগে ৯৮৪ জন রোগী অবস্থান করছিলো। যা আরো ২ দিন পর অর্থাৎ ২৫ মার্চ গিয়ে দাড়ায় ৫২৩ জনে। এরপর থেকে হাসপাতালের অন্তবিভাগে প্রায়সমান সংখ্যক রোগী ভর্তি থাকছেন প্রতিদিন। সর্বোশেষ ২৯ মার্চ ৫১১ জন রোগী এ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন।

হাসপাতাল সূত্রে জানাগেছে, নিয়মানুযায়ী প্রতিদিন বিভিন্ন ওয়ার্ডে সুস্থ হয়ে ওঠা রোগীদের নাম কাটা হয়, তবে গত ১৬ মার্চের পর থেকে বেশিরভাগ রোগীই নিজ ইচ্ছেতে হাসপাতাল ত্যাগ করতে শুরু করেন। আর হ্রাস পেতে থাকে ভর্তিও।

হাসপাতালের জরুরী বিভাগের দায়িত্বরতরা জানান, যেখানে আগে গড়ে সাড়ে ৩ শত থেকে ৪ শত এর মধ্যে রোগী এ হাসপাতালে ভর্তি হতো সেখানে এখন দেড়শত রোগী ভর্তি হন, অনেক দিন তো এর থেকে কম রোগীও ভর্তি হচ্ছেন। আবার বহিঃবিভাগের টিকিট কাউন্টারগুলোতেও আগের মতো দীর্ঘলাইন হয়না বলে জানিয়েছেন কাউন্টারম্যানরা।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © crimeseen24.com-2024
Design By MrHostBD