বুধবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৪, ০৪:১৯ পূর্বাহ্ন

সর্বশেষ সংবাদ :
বরিশাল মহানগর যুবদলের প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত কলাপাড়ায় সরকারি এম বি কলেজ মাঠ উন্মুক্ত করার দাবীতে মানববন্ধন কুয়াকাটায় বেড়িবাঁধ নির্মাণে সংরক্ষিত বনের বালু উত্তোলন, হুমকিতে সবুজ বেষ্টনী বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপ, উপকূলে গুমট পরিবেশ চন্দ্রদ্বীপ ইউনিয়নের রাস্তা সহ বিভিন্ন প্রকল্প পরিদর্শন করেন এলজিইডির টিম বাউফল নারীর বিদ্যমান প্রতিবন্ধকতা নিয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত বাউফলে ৮দিনের অভিযানে ১৯ জেলে আটক, প্রায় সাড়ে ৩ লক্ষ মিটার জাল জব্দ বাংলাদেশ মাধ্যমিক স্কুল শিক্ষক পরিষদ বরিশাল মহানগরীর প্রতিনিধি সমাবেশ কলাপাড়ায় নদী থেকে অবৈধভাবে মাটি কাটায় এক লাখ টাকা জরিমানা কুয়াকাটা পৌর বিএনপির অফিস ভাংচুর মামালায়, পৌর আওয়ামী লীগ সভাপতি সহ ৪ জন জেল হাজতে ডাকাত বাহিনীর প্রধান ২০মামলার আসামী জুয়েল মৃধা গ্রেপ্তার  কলাপাড়ায় এইচএসসিতে মহিপুর  মুক্তিযোদ্ধা মেমোরিয়াল ডিগ্রী কলেজ এগিয়ে ৫ দিন পাঞ্জা লড়ে মৃ-ত্যুর কাছে হার মানলেন সাবেক ইউপি সদস্য রফিকুল ইসলাম উপকূলের শিশুদের সাঁতার প্রশিক্ষণ শেষে প্রতিযোগিতা মহিপুরে অর্থের অভাবে অন্ধ হতে বসেছে শিশু তাওহিদ, সাহায্যের আবেদন
বরিশালে ২ পুলিশের বিরুদ্ধে আসামি নির্যাতনের অভিযোগ

বরিশালে ২ পুলিশের বিরুদ্ধে আসামি নির্যাতনের অভিযোগ

Sharing is caring!

বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশের এয়ারপোর্ট থানার দুই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে আসামিদের শারিরীক নির্যাতনের অভিযোগ এনে সংবাদ সম্মেলন করেছেন এক নির্মাণ শ্রমিক।

শনিবার (২৩ নভেম্বর) দুপুরে শহীদ আব্দুর রব সেরনিয়াবাত বরিশাল প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে ওই নির্মাণ শ্রমিক ও বরিশালের উজিরপুর উপজেলার কালিহাতা গ্রামের বানী ঈসরাইল জসিম নিজের বিরুদ্ধে একটি মামলায় অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগও তুলেন পুলিশ দুইজনের ওপরে।

লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, বরিশাল নগরের ২৯ নম্বর ওয়ার্ডের ডলি বেগমের ভাই রবিউল আলম জুয়েলের কাছে আমি কিছু টাকা পাই। ওই টাকা তুলতে গিয়ে ডলি বেগম ও তার স্বজনদের যোগসাজশে আমি নানা নাটকের শিকার হই। তারা আমার বিরুদ্ধে বিভিন্ন ষড়যন্ত্রও করেন। যার সূত্র ধরে গত ১৮ আগস্ট আমাকে উজিরপুর থেকে বরিশালে নিয়ে আসেন এবং শারিরীক নির্যাতন করেন।

পরে বরিশাল মেট্রোপলিটনের এয়ারপোর্ট থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা দায়ের করে পুলিশের হাতে তুলে দেন তারা। যদিও মামলায় যে অভিযোগ করা হয়েছে, তা ডলি বেগম নিজেই সাজিয়ে করেছেন।’

তিনি অভিযোগ করে বলেন, মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানোর আগে দফায় দফায় আমাকে শারিরীকভাবে নির্যাতন করেন এয়ারপোর্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি-তদন্ত) আব্দুর রহমান মুকুল ও উপ পরিদর্শক (এসআই) সাইদুর রহমান। তাদের নির্যাতনের মাত্রা এতই ছিল যে, সহ্য করা আমার পক্ষে কঠিন হয়ে পড়েছিল। এসময় তারা ডলি বেগমের অভিযোগ স্বীকার করতে বিভিন্নভাবে ভয় দেখাচ্ছিলেন। এরপর আমি আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিই।

এদিকে, একটি মামলায় দুই ধরনের এজাহার করা হয়েছে বলেও সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করেন নির্মাণ শ্রমিক জসিম।

এ বিষয়ে মামলাটির তদন্ত কর্মকর্তা ও এয়ারপোর্ট থানার এসআই সাইদুর রহমান বলেন, ডলি বেগম যে অভিযোগ নিয়ে এসেছেন, তা যাচাই-বাছাই করেই ধারা অনুযায়ী মামলাটি নেওয়া হয়েছিল। আর মামলা নেওয়ার এখতিয়ার আমার নেই। আমি তদন্ত করে যা পাব, তাই উপস্থাপন করব। আর জসিমকে থানায় আটকে যে নির্যাতনের কথা বলা হচ্ছে, তা সম্পূর্ণ মিথ্যা।

ওসি তদন্ত আব্দুর রহমান মুকুল বলেন, থানায় কাউকে নির্যাতনের বিষয়ে আমার জানা নেই।

এদিকে, এ বিষয়ে কথা বলতে চাইলে মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায় ডলি বেগমের।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © crimeseen24.com-2024
Design By MrHostBD