সোমবার, ১৪ Jul ২০২৫, ০২:৪৪ অপরাহ্ন

সর্বশেষ সংবাদ :
কুয়াকাটায় মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন।। নতুন সাইনবোর্ড পটুয়াখালী জেলার শ্রেষ্ঠ এএসআই নির্বাচিত হলেন কলাপাড়া থানার রাসেল খান ব‌রিশা‌লে সাংবা‌দি‌কের বিরু‌দ্ধে বিএন‌পি নেত্রীর মামলার প্রতিবা‌দে মানববন্ধন ব‌রিশা‌লে সড়‌কে বৃক্ষ রোপন ক‌রে বি‌ক্ষোভ ব‌রিশা‌লে প‌লি‌টেক‌নিক শিক্ষার্থী‌দের বিক্ষোভ কলাপাড়ায় পাঁচ কিমি কাঁচা সড়কে হাঁটুজল দুর্ভোগে পথচারীরা কলাপাড়া প্রেসক্লাবের ১১ সদস্য বিশিষ্ট কার্যনির্বাহী কমিটি কুয়াকাটায় জলবায়ু মোকাবেলায় রাখাইন জনগোষ্ঠীর প্রযুক্তিনির্ভর প্রশিক্ষণ সভাপতি জাবেদ, সম্পাদক সোয়েব।।ঢাকাস্থ কলাপাড়া জাতীয়তাবাদী ফোরামের দ্বি-বার্ষিক কাউন্সিল অনুষ্ঠিত জাগুয়া ইউনিয়ন বিএনপির নতুন সদস্য সংগ্রহ কার্যক্রম উদ্বোধন পটুয়াখালীতে ৪টি বিদ্যালয়ে এসএসসি  পরীক্ষায় পাশ করতে পারেনি ১ জনও বাউফলে টানা বৃষ্টিপাতে কৃষকের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতিসহ দুর্ভোগে জনজীবন কলাপাড়ায় গোল্ডেন জিপিএ ফাইভ পেল সাংবাদিক পুত্র নূর বরিশাল মহানগর ছাত্রদলের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচী উদ্বোধন কলাপাড়ায় উন্নত চিকিৎসা দিতে অসুস্থ সাপের এক্সরে
বরিশালে ২ পুলিশের বিরুদ্ধে আসামি নির্যাতনের অভিযোগ

বরিশালে ২ পুলিশের বিরুদ্ধে আসামি নির্যাতনের অভিযোগ

Sharing is caring!

বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশের এয়ারপোর্ট থানার দুই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে আসামিদের শারিরীক নির্যাতনের অভিযোগ এনে সংবাদ সম্মেলন করেছেন এক নির্মাণ শ্রমিক।

শনিবার (২৩ নভেম্বর) দুপুরে শহীদ আব্দুর রব সেরনিয়াবাত বরিশাল প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে ওই নির্মাণ শ্রমিক ও বরিশালের উজিরপুর উপজেলার কালিহাতা গ্রামের বানী ঈসরাইল জসিম নিজের বিরুদ্ধে একটি মামলায় অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগও তুলেন পুলিশ দুইজনের ওপরে।

লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, বরিশাল নগরের ২৯ নম্বর ওয়ার্ডের ডলি বেগমের ভাই রবিউল আলম জুয়েলের কাছে আমি কিছু টাকা পাই। ওই টাকা তুলতে গিয়ে ডলি বেগম ও তার স্বজনদের যোগসাজশে আমি নানা নাটকের শিকার হই। তারা আমার বিরুদ্ধে বিভিন্ন ষড়যন্ত্রও করেন। যার সূত্র ধরে গত ১৮ আগস্ট আমাকে উজিরপুর থেকে বরিশালে নিয়ে আসেন এবং শারিরীক নির্যাতন করেন।

পরে বরিশাল মেট্রোপলিটনের এয়ারপোর্ট থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা দায়ের করে পুলিশের হাতে তুলে দেন তারা। যদিও মামলায় যে অভিযোগ করা হয়েছে, তা ডলি বেগম নিজেই সাজিয়ে করেছেন।’

তিনি অভিযোগ করে বলেন, মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানোর আগে দফায় দফায় আমাকে শারিরীকভাবে নির্যাতন করেন এয়ারপোর্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি-তদন্ত) আব্দুর রহমান মুকুল ও উপ পরিদর্শক (এসআই) সাইদুর রহমান। তাদের নির্যাতনের মাত্রা এতই ছিল যে, সহ্য করা আমার পক্ষে কঠিন হয়ে পড়েছিল। এসময় তারা ডলি বেগমের অভিযোগ স্বীকার করতে বিভিন্নভাবে ভয় দেখাচ্ছিলেন। এরপর আমি আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিই।

এদিকে, একটি মামলায় দুই ধরনের এজাহার করা হয়েছে বলেও সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করেন নির্মাণ শ্রমিক জসিম।

এ বিষয়ে মামলাটির তদন্ত কর্মকর্তা ও এয়ারপোর্ট থানার এসআই সাইদুর রহমান বলেন, ডলি বেগম যে অভিযোগ নিয়ে এসেছেন, তা যাচাই-বাছাই করেই ধারা অনুযায়ী মামলাটি নেওয়া হয়েছিল। আর মামলা নেওয়ার এখতিয়ার আমার নেই। আমি তদন্ত করে যা পাব, তাই উপস্থাপন করব। আর জসিমকে থানায় আটকে যে নির্যাতনের কথা বলা হচ্ছে, তা সম্পূর্ণ মিথ্যা।

ওসি তদন্ত আব্দুর রহমান মুকুল বলেন, থানায় কাউকে নির্যাতনের বিষয়ে আমার জানা নেই।

এদিকে, এ বিষয়ে কথা বলতে চাইলে মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায় ডলি বেগমের।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © crimeseen24.com-2024
Design By MrHostBD