মঙ্গলবার, ২৯ Jul ২০২৫, ১১:২১ পূর্বাহ্ন

সর্বশেষ সংবাদ :
কলাপাড়ায় কৃতি শিক্ষার্থীদের পুরষ্কার বিতরণ ও সন্মাননা কলাপাড়ায় ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতির পদ স্থগিত কুয়াকাটা সি-বিচ রক্ষণাবেক্ষণের আশ্বাস দিলেন বিভাগীয় কমিশনার ও ডিসি বাউফলের তেঁতুলিয়ায় ট্রলার থেকে ছিটকে পড়ে নিখোঁজ যুবকের মরদেহ উদ্ধার কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত, ভাঙ্গন রোধের দাবিতে মানববন্ধন বেড়িবাঁধে সবুজ বেষ্টনী প্রকল্পের গাছ কেটে পাউবো’র যায়গায় দোকান ঘর নির্মাণ’র অভিযোগ দুমকিতে সরকারি ডাক্তার এনামুল হক কর্তৃক রুগীর স্বজনকে হুমকি প্রদানে থানায় অভিযোগ টেকসই বাধের অভাবে চরাঞ্চলের হাজারো মানুষ পানিবন্দি লঘুচাপের প্রভাবে বঙ্গোপসাগর উত্তাল।।পায়রা সমুদ্র বন্দরে ০৩ নম্বর সতর্ক সংকেত নীলগঞ্জ ইউনিয়ন বিএনপির সাংগঠনিক সভা অনুষ্ঠিত কুয়াকাটায় সমুদ্রে গোসলে নেমে জোয়ারে ভেসে যাচ্ছিল পর্যটক, উদ্ধার করলো জেলেরা অতিরিক্ত পিপি নিয়োগ পেলেন তারেক আল ইমরান বাউফলে অসাধু ব্যবসায়ীর কবলে বিলুপ্ত হচ্ছে দেশি প্রজাতির মাছ চাঁদাবাজির টাকা নয় সৎ পথে উপার্জিত অর্থ দান করলেন মেজবাহ উদ্দিন ফরহাদ কলাপাড়ায় ক্ষতিকারক সামাজিক রীতিনীতিকে চ্যালেঞ্জ জানাতে সম্প্রদায় বিষয়ক সংলাপ
সরকারী খাস জমিতে মাছ শুকাতে টাকা আদায়ের অভিযোগ

সরকারী খাস জমিতে মাছ শুকাতে টাকা আদায়ের অভিযোগ

Sharing is caring!

পটুয়াখালী প্রতিনিধি : পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় সরকারি খাস জমিতে রোদে মাছ শুকাতে দেয়ায় দরিদ্র জেলেদের কাছ থেকে টাকা আদায়ের অভিযোগ পাওয়া গেছে।উপজেলার নিজামপুরের বাসিন্দা হান্নান হাওলাদারসহ তার সাঙ্গপাঙ্গদের বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ উঠেছে।

সূত্র জানায়, আন্ধারমানিক নদীর তীর ঘেঁষে মহিপুর ইউনিয়নের নিজামপুরসহ কয়েকটি গ্রামের জেলেরা শীত মৌসুমে মশারী নেটের উপর এক ধরনের গুড়া চিংড়ি রোদে শুকিয়ে শুঁটকি করে আসছে। এজন্য নদীর তীরে চর ভূমিসহ কৃষি জমি ব্যবহার করে জেলেরা। ব্যক্তিমালিকানা জমির মালিকদের ভাড়া দিতে হয়। দুই বিঘা জমির জন্য অবস্থান ভেদে এক মৌসুমে ৪০ থেকে ৮০ হাজার টাকায় ভাড়া নেয় জেলেরা। কিন্তু চরের খাস জমি ব্যবহার করতে স্থানীয় হান্নান হাওলাদার গংদের টাকা দিতে হয়, এমন অভিযোগ ভুক্তভোগীদের।

স্থানীয় ছগির খান জানান, সরকারী এ খাস জমিতে জেলেরা রোদে মাছ শুকাতে দিলে
টাকা দিতে হয় হান্নান হাওলাদারকে। নতুবা হেনস্থা হতে হয় তার হাতে।
অভিযুক্ত হান্নান হাওলাদার জানান, তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা। ওই জমি তার জমির মুখশা,খাস জমি। তিনি নিজে শুটকি করতে ব্যবহার করছেন। সগির খান আরেক ইউনিয়ন থেকে এসে সেচ্ছাসেবক লীগের নাম ভাঙ্গিয়ে ওই জমি দখল করতে গিয়েছিলেন, ব্যর্থ হয়ে এখন অন্যের নামে বদনাম রটাচ্ছেন।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © crimeseen24.com-2024
Design By MrHostBD