শনিবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২:২২ অপরাহ্ন

সর্বশেষ সংবাদ :
দেশবাসীকে তারেক রহমানের ধন্যবাদ জ্ঞাপন ৩০০ ফিটের সব বর্জ্য অপসারণ করবে বিএনপি দীর্ঘ ৬ হাজার ৩১৪ দিন পর দেশে ফিরেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বরিশালে শীতার্তদের পাশে ‘স্মার্ট উদ্যোগ’ ও ‘এস ই এফ সংগঠন বাউফলের কালাইয়া মাদ্রাসার হাফেজদের পাগড়ি প্রদান ও ওয়াজ মাহফিল অনুষ্ঠিত তালতলীতে সুশীলন, সিসিএইচআর প্রকল্পের সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত বরিশালে শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরন করেছে আল আরাফাহ ইসলামি ব্যাংক ‎ পটুয়াখালী-৩ আসনে ইসলামী আন্দোলনের মনোনীত প্রার্থীর গোলখালী ইউনিয়নে পথযাত্রা কলাপাড়ায় ৫৪ তম শীতকালীন জাতীয় ক্রীড়া প্রতিযোগিতার প্রস্তুতি সভা কলাপাড়ায় আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি ক্রিকেট টুর্নামেন্টে ৯নং ওয়ার্ড জয়ী কুয়াকাটায় পতিতাবৃত্তির অভিযোগে জামায়াত সভাপতি বহিষ্কার গলাচিপায় ৫০ পিস ইয়াবাসহ যুবক গ্রেফতার, আদালতে প্রেরণ পটুয়াখালীতে ভূমি দস্যুদের বিরুদ্ধে প্রশাসনের সাঁড়াশি অভিযান: জব্দ  হলো অবৈধ ভ্যাকু পটুয়াখালী-৪ আসনের বিএনপি মনোনীত প্রার্থী’র মনোনয়নপত্র সংগ্রহ তারেক রহমানের দেশে ফেরা ঠেকাতে হাদী হত্যাকাণ্ড -রহমাতুল্লাহ
৭ মার্চকে ঐতিহাসিক দিবস ঘোষণা

৭ মার্চকে ঐতিহাসিক দিবস ঘোষণা

Sharing is caring!

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ দেয়া ভাষণের দিনটিকে ঐতিহাসিক দিবস হিসেবে ঘোষণার প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। একই সঙ্গে দিবসটি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক দিবস উদযাপন সংক্রান্ত মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের জারিকৃত পরিপত্রের ‘ক’ ক্রমিকে অন্তর্ভুক্তকরণের প্রস্তাবও অনুমোদন পেয়েছে।

বুধবার (৭ অক্টোবর) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে ভার্চুয়াল মন্ত্রিসভা বৈঠকে এই অনুমোদন দেয়া হয়। গণভবন প্রান্ত থেকে প্রধানমন্ত্রী এবং সচিবালয় থেকে মন্ত্রীরা এই বৈঠকে যোগ দেন।

বৈঠক শেষে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান। গত ২৫ ফেব্রুয়ারি ঐতিহাসিক ৭ মার্চকে জাতীয় দিবস ঘোষণা করে গেজেট জারির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাইকোর্ট।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘এ দিনটি (৭ মার্চ) ঐতিহাসিক দিন সবাই জানেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দৃঢ় বলিষ্ঠ নেতৃত্বের নির্দেশনা ও জাতীয় জাগরণের বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে ১৯৭১ সালের ৭ মার্চে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে দেয়া ভাষণে। বঙ্গবন্ধুর দেয়া ৭ মার্চের ভাষণ এই দেশে মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার মূল প্রেরণা। এই ভাষণকে কেন্দ্র করে স্বাধীনতার চূড়ান্ত মঞ্চ গড়ে ওঠে।’

তিনি আরও বলেন, ‘৭ মার্চ ভাষণের নির্দেশনার আলোকে এ দেশের জনগণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে মুক্তিযুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে। এটার আন্তর্জাতিক গুরুত্বও আছে। ইউনেস্কো এই ভাষণটিকে ‘মেমোরি অব দ্য ওয়ার্ল্ড’ রেজিস্টারে অন্তর্ভুক্ত করেছে। সেই বিবেচনায় জাতীয় জাগরণ ও স্বাধীনতা যুদ্ধের অন্যতম প্রেরণার উৎস হিসেবে দিবসটি উদযাপন করার বিষয়টি খুবই প্রাসঙ্গিক। তাই মন্ত্রিপরিষদে প্রস্তাব হিসেবে নিয়ে আসা হয়েছে। সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় এ প্রস্তাবটা দিয়েছে।’

খন্দকার আনোয়ারুল সচিব বলেন, ‘এ প্রস্তাবে গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয় আছে, যেমন- ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে সঠিকভাবে উপস্থাপন ও তাৎপর্য তুলে ধরা দিবসটি পালনের যৌক্তিকতা। দিবসটি উদযাপনের মাধ্যমে দেশের জনগণের কাছে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পরিপূর্ণ বিকাশ লালন-পালন ও যথাযথ চর্চা করা সম্ভব হবে। সকল শিক্ষার্থী ও মানুষকে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে পরিপূর্ণ সংস্থাপন করার প্রয়াস বাস্তবায়ন করা সম্ভব হবে। সকল মন্ত্রণালয়, বিভাগ, দফতর, সংস্থা এই দিবসটি তাদের নিজস্ব কর্মসূচির মাধ্যমে উদযাপন ও বাস্তবায়ন করবে। এ দিন কোনো ছুটি থাকবে না।’

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © crimeseen24.com-2024
Design By MrHostBD