শনিবার, ০৮ নভেম্বর ২০২৫, ১২:৪৩ পূর্বাহ্ন

সর্বশেষ সংবাদ :
বাউফলে উপজেলা বিএনপির উদ্যোগে ঐতিহাসিক ৭নভেম্বর বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত নারীকে কু/পি/য়ে জখম, শ্লীলতাহানির অভিযোগ গর্ভবতী গরু জবাই ও মাংস বিক্রির দায়ে কসাইকে অর্থদণ্ড ও কারাদন্ড কলাপাড়া জাটকায় সয়লাব।। অভিযান শুধু সড়কে সংখা দিয়ে নয়, মানসম্মত শিক্ষাই প্রতিষ্ঠানের মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত ….এবিএম মোশাররফ হোসেন ভোট যেন না হয় সে ষড়যন্ত্র চলছে : সরোয়ার বরিশালের ১৬টি আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা বরিশালের পাঁচটি আসনে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা জরাজীর্ণ ভবনে প্রাণভয়ে ক্লাস করছে কোমলমতি শিক্ষার্থীরা পূন্যস্নানের মধ্য দিয়ে শেষ হলো রাসপূজা, মেলা চলবে ৫ দিন বরিশালে ভোক্তা অধিকার বিষয়ে সামাজিক সংগঠনদের সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত বাউফলের এস. এম. জালাল সুপ্রিম কোর্টের সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে নিয়োগপ্রাপ্ত পটুয়াখালীর লোহালিয়ায় বাজার ইজারা নিয়ে দুগ্রুপের সংঘর্ষে চাঞ্চল্য কর হত্যা মামলার আসামী র‌্যাবের হাতে গ্রেপ্তার কুয়াকাটায় এক কোরাল মাছ ২৬ হাজার টাকায় বিক্রি চাকরিতে বহাল ও প্রভিডেন্ট ফান্ডের টাকা পেতে বরিশালে স্মারকলিপি
সন্ধ্যা নদীর তীর দখলমুক্ত অভিযান

সন্ধ্যা নদীর তীর দখলমুক্ত অভিযান

Sharing is caring!

অনলাইন ডেক্স: বরিশালের আগৈলঝাড়ায় সন্ধ্যা নদীর দুই পাড়ে স্থানীয় প্রভাবশালীদের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ শুরু করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সাখাওয়াত হোসেনের নির্দেশে দিনভর উচ্ছেদ অভিযানের নেতৃত্বে দিয়েছেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নেহেরে নিগার তনু।

সোমবার (১২ সেপ্টেম্বর) সকালে থানা পুলিশের সহযোগিতায় উচ্ছেদ অভিযান শুরু হয়।

এর আগে গত ৪ সেপ্টেম্বর উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তারা অভিযানে গিয়ে অবৈধ দখলদারদের এক সপ্তাহের সময় দিয়ে তাদের অবৈধ স্থাপনা সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কোনো অবৈধ স্থাপনা অপসারণ না করায় সোমবার উচ্ছেদ অভিযান শুরু করে ভ্রাম্যমাণ আদালত।

অভিযানের প্রথম দিনে বাগধা এলাকায় অবৈধভাবে নদী দখল করে ইট, বালু, খোয়াসহ ঠিকাদারি মালামাল রেখে ব্যবসায়ী সান্টু বাহাদুরের অবৈধভাবে দখল করা নদীর পাড় অবমুক্ত করা হয়।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সাখাওয়াত হোসেন জানান, দখলদারদের বিরুদ্ধে শুরু হওয়া এই অভিযান অব্যাহত থাকবে।

স্থানীয়রা জানান, উপজেলার একমাত্র প্রবহমান এই সন্ধ্যা নদী এক সময় খরস্রোতা থাকলেও স্থানীয় প্রভাবশালীরা নদীর দুই পাড়ে অবৈধভাবে পাইলিং করে বালু দিয়ে ভরাট করে স্থাপনা নির্মাণ, দোকানপাট নির্মাণ, ইট-বালুর ব্যবসাসহ বহুতল ভবন নির্মাণ করেছে। প্রবাহ কমে নদী মরে যাওয়ায় ঢাকা-পয়সারহাট লঞ্চ চলাচল বন্ধ হয়েছে অন্তত দেড় যুগ আগে। শুধু নদীর দুই পাড়েই নয় পয়সা বন্দরের মধ্যে নদীর অংশ ও সরকারি জায়গা দখল করে নির্মাণ করা হয়েছে স্থাপনা, যা দখলমুক্ত করারও দাবি জানান স্থানীয়রা।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © crimeseen24.com-2024
Design By MrHostBD