শুক্রবার, ০৯ মে ২০২৫, ১২:৫৭ পূর্বাহ্ন

সর্বশেষ সংবাদ :
কুয়াকাটায় পর্যটক হেনেস্তাকারী যুবদল সভাপতি বহিষ্কার টুরিষ্ট ভিসায় জেল খেটে বিদেশ ফেরত মকছুদ।কলাপাড়ায় দুই  প্রতারকের বিরুদ্ধে মামলা কলাপাড়া বিএনপির সাবেক সভাপতি’র দলবদল কলাপাড়ায় খাল থেকে অজ্ঞাত নারীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির চরশিবা সাংগঠনিক ইউনিয়ন শাখার উদ্দ্যোগে  মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত স্প্রেইড হিউম্যানিটির উপদেষ্টা পরিষদ গঠন ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত বাউফলে নিখোঁজের ৫দিন পর লাশ উদ্ধার শ্রমিকদলের ৪৬ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন রাষ্ট্র হচ্ছে দেবী দুর্গার দশ হাতের মতো-ব্যারিস্টার ফুয়াদ বরিশাল গোরস্থান রোডের রাস্তা ও ড্রেনের সংস্করণের দাবিতে মানববন্ধন বাউফলে ‘খেলাফত মজলিস’ উপজেলা শাখার কমিটি গঠন কলাপাড়ায় মাহেন্দ্র-মোটর সাইকেলে মুখোমুখি সংঘর্ষে শিক্ষকের মৃত্যু শেখ হাসিনার গুলিতে শুধু ছাত্র নয়, শুধু জনতা নয়, শ্রমিকদেরও রক্ত গেছে আল কারীম কওমী মাদরাসার নতুন ভবনের নির্মাণ কাজের উদ্বোধন মেহেন্দিগঞ্জে মহান মে দিবস উপলক্ষে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের উদ্যোগে শ্রমিক সমাবেশ ও বর্নাঢ্য র‌্যালি অনুষ্ঠিত
সন্ধ্যা নদীর তীর দখলমুক্ত অভিযান

সন্ধ্যা নদীর তীর দখলমুক্ত অভিযান

Sharing is caring!

অনলাইন ডেক্স: বরিশালের আগৈলঝাড়ায় সন্ধ্যা নদীর দুই পাড়ে স্থানীয় প্রভাবশালীদের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ শুরু করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সাখাওয়াত হোসেনের নির্দেশে দিনভর উচ্ছেদ অভিযানের নেতৃত্বে দিয়েছেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নেহেরে নিগার তনু।

সোমবার (১২ সেপ্টেম্বর) সকালে থানা পুলিশের সহযোগিতায় উচ্ছেদ অভিযান শুরু হয়।

এর আগে গত ৪ সেপ্টেম্বর উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তারা অভিযানে গিয়ে অবৈধ দখলদারদের এক সপ্তাহের সময় দিয়ে তাদের অবৈধ স্থাপনা সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কোনো অবৈধ স্থাপনা অপসারণ না করায় সোমবার উচ্ছেদ অভিযান শুরু করে ভ্রাম্যমাণ আদালত।

অভিযানের প্রথম দিনে বাগধা এলাকায় অবৈধভাবে নদী দখল করে ইট, বালু, খোয়াসহ ঠিকাদারি মালামাল রেখে ব্যবসায়ী সান্টু বাহাদুরের অবৈধভাবে দখল করা নদীর পাড় অবমুক্ত করা হয়।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সাখাওয়াত হোসেন জানান, দখলদারদের বিরুদ্ধে শুরু হওয়া এই অভিযান অব্যাহত থাকবে।

স্থানীয়রা জানান, উপজেলার একমাত্র প্রবহমান এই সন্ধ্যা নদী এক সময় খরস্রোতা থাকলেও স্থানীয় প্রভাবশালীরা নদীর দুই পাড়ে অবৈধভাবে পাইলিং করে বালু দিয়ে ভরাট করে স্থাপনা নির্মাণ, দোকানপাট নির্মাণ, ইট-বালুর ব্যবসাসহ বহুতল ভবন নির্মাণ করেছে। প্রবাহ কমে নদী মরে যাওয়ায় ঢাকা-পয়সারহাট লঞ্চ চলাচল বন্ধ হয়েছে অন্তত দেড় যুগ আগে। শুধু নদীর দুই পাড়েই নয় পয়সা বন্দরের মধ্যে নদীর অংশ ও সরকারি জায়গা দখল করে নির্মাণ করা হয়েছে স্থাপনা, যা দখলমুক্ত করারও দাবি জানান স্থানীয়রা।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © crimeseen24.com-2024
Design By MrHostBD