শনিবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৪:৩০ অপরাহ্ন

সর্বশেষ সংবাদ :
বিআরইউতে আসবেন বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা ড. জিয়াউদ্দিন হায়দার কলাপাড়ায় শহীদ জিয়া স্মৃতি ফুটবল টূর্ণামেন্ট উদ্বোধন গনহত্যা, ধ্বংস এবং বিশৃঙ্খলার বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের সাইকেল র‍্যালি বরিশাল সদর উপজেলা তাঁতীদলের আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত ‘গুম খুনের মাস্টার মাইন্ড হাসিনা ও তারেক সিদ্দিকীর সহযোগী আবদুস সালাম’ নগরীর ২৬ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপি ধ্বংসের ষড়যন্ত্রে সংবাদ সম্মেলন কলাপাড়ায় বাতিঘর সংগঠনের দেড় হাজার তালের বীজ রোপণ সৈকতে নারী পর্যটকদের গোসলের ভিডিও ধারন, কন্টেন্ট ক্রিয়টরের ১ মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড সাড়ে চার কিলোমিটার বেড়িবাঁধ সংস্কার না হওয়ায় ১২ গ্রামের ফসলহানির শঙ্কা কলাপাড়ায় নানা আয়োজনে বিশ্বকর্মা পূজা উদযাপিত কলাপাড়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান। ভুয়া ডাক্তারকে এক মাসের কারাদণ্ড গ্লোবাল উইক অব ক্লাইমেট একশনস’র মানববন্ধন ও সভা কুয়াকাটায় অজ্ঞাত ব্যাক্তির অ/র্ধ/গ/লি/ত ম/র/দে/হ উদ্ধার কাশীপুর ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের কর্মী সভা অনুষ্ঠিত বরগুনায় লজিক প্রকল্পের কর্মশালা অনুষ্ঠিত
সন্ধ্যা নদীর তীর দখলমুক্ত অভিযান

সন্ধ্যা নদীর তীর দখলমুক্ত অভিযান

Sharing is caring!

অনলাইন ডেক্স: বরিশালের আগৈলঝাড়ায় সন্ধ্যা নদীর দুই পাড়ে স্থানীয় প্রভাবশালীদের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ শুরু করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সাখাওয়াত হোসেনের নির্দেশে দিনভর উচ্ছেদ অভিযানের নেতৃত্বে দিয়েছেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নেহেরে নিগার তনু।

সোমবার (১২ সেপ্টেম্বর) সকালে থানা পুলিশের সহযোগিতায় উচ্ছেদ অভিযান শুরু হয়।

এর আগে গত ৪ সেপ্টেম্বর উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তারা অভিযানে গিয়ে অবৈধ দখলদারদের এক সপ্তাহের সময় দিয়ে তাদের অবৈধ স্থাপনা সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কোনো অবৈধ স্থাপনা অপসারণ না করায় সোমবার উচ্ছেদ অভিযান শুরু করে ভ্রাম্যমাণ আদালত।

অভিযানের প্রথম দিনে বাগধা এলাকায় অবৈধভাবে নদী দখল করে ইট, বালু, খোয়াসহ ঠিকাদারি মালামাল রেখে ব্যবসায়ী সান্টু বাহাদুরের অবৈধভাবে দখল করা নদীর পাড় অবমুক্ত করা হয়।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সাখাওয়াত হোসেন জানান, দখলদারদের বিরুদ্ধে শুরু হওয়া এই অভিযান অব্যাহত থাকবে।

স্থানীয়রা জানান, উপজেলার একমাত্র প্রবহমান এই সন্ধ্যা নদী এক সময় খরস্রোতা থাকলেও স্থানীয় প্রভাবশালীরা নদীর দুই পাড়ে অবৈধভাবে পাইলিং করে বালু দিয়ে ভরাট করে স্থাপনা নির্মাণ, দোকানপাট নির্মাণ, ইট-বালুর ব্যবসাসহ বহুতল ভবন নির্মাণ করেছে। প্রবাহ কমে নদী মরে যাওয়ায় ঢাকা-পয়সারহাট লঞ্চ চলাচল বন্ধ হয়েছে অন্তত দেড় যুগ আগে। শুধু নদীর দুই পাড়েই নয় পয়সা বন্দরের মধ্যে নদীর অংশ ও সরকারি জায়গা দখল করে নির্মাণ করা হয়েছে স্থাপনা, যা দখলমুক্ত করারও দাবি জানান স্থানীয়রা।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © crimeseen24.com-2024
Design By MrHostBD