মঙ্গলবার, ২৯ Jul ২০২৫, ০৯:৩৬ পূর্বাহ্ন

সর্বশেষ সংবাদ :
কলাপাড়ায় কৃতি শিক্ষার্থীদের পুরষ্কার বিতরণ ও সন্মাননা কলাপাড়ায় ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতির পদ স্থগিত কুয়াকাটা সি-বিচ রক্ষণাবেক্ষণের আশ্বাস দিলেন বিভাগীয় কমিশনার ও ডিসি বাউফলের তেঁতুলিয়ায় ট্রলার থেকে ছিটকে পড়ে নিখোঁজ যুবকের মরদেহ উদ্ধার কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত, ভাঙ্গন রোধের দাবিতে মানববন্ধন বেড়িবাঁধে সবুজ বেষ্টনী প্রকল্পের গাছ কেটে পাউবো’র যায়গায় দোকান ঘর নির্মাণ’র অভিযোগ দুমকিতে সরকারি ডাক্তার এনামুল হক কর্তৃক রুগীর স্বজনকে হুমকি প্রদানে থানায় অভিযোগ টেকসই বাধের অভাবে চরাঞ্চলের হাজারো মানুষ পানিবন্দি লঘুচাপের প্রভাবে বঙ্গোপসাগর উত্তাল।।পায়রা সমুদ্র বন্দরে ০৩ নম্বর সতর্ক সংকেত নীলগঞ্জ ইউনিয়ন বিএনপির সাংগঠনিক সভা অনুষ্ঠিত কুয়াকাটায় সমুদ্রে গোসলে নেমে জোয়ারে ভেসে যাচ্ছিল পর্যটক, উদ্ধার করলো জেলেরা অতিরিক্ত পিপি নিয়োগ পেলেন তারেক আল ইমরান বাউফলে অসাধু ব্যবসায়ীর কবলে বিলুপ্ত হচ্ছে দেশি প্রজাতির মাছ চাঁদাবাজির টাকা নয় সৎ পথে উপার্জিত অর্থ দান করলেন মেজবাহ উদ্দিন ফরহাদ কলাপাড়ায় ক্ষতিকারক সামাজিক রীতিনীতিকে চ্যালেঞ্জ জানাতে সম্প্রদায় বিষয়ক সংলাপ
সন্ধ্যা নদীর তীর দখলমুক্ত অভিযান

সন্ধ্যা নদীর তীর দখলমুক্ত অভিযান

Sharing is caring!

অনলাইন ডেক্স: বরিশালের আগৈলঝাড়ায় সন্ধ্যা নদীর দুই পাড়ে স্থানীয় প্রভাবশালীদের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ শুরু করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সাখাওয়াত হোসেনের নির্দেশে দিনভর উচ্ছেদ অভিযানের নেতৃত্বে দিয়েছেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নেহেরে নিগার তনু।

সোমবার (১২ সেপ্টেম্বর) সকালে থানা পুলিশের সহযোগিতায় উচ্ছেদ অভিযান শুরু হয়।

এর আগে গত ৪ সেপ্টেম্বর উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তারা অভিযানে গিয়ে অবৈধ দখলদারদের এক সপ্তাহের সময় দিয়ে তাদের অবৈধ স্থাপনা সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কোনো অবৈধ স্থাপনা অপসারণ না করায় সোমবার উচ্ছেদ অভিযান শুরু করে ভ্রাম্যমাণ আদালত।

অভিযানের প্রথম দিনে বাগধা এলাকায় অবৈধভাবে নদী দখল করে ইট, বালু, খোয়াসহ ঠিকাদারি মালামাল রেখে ব্যবসায়ী সান্টু বাহাদুরের অবৈধভাবে দখল করা নদীর পাড় অবমুক্ত করা হয়।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সাখাওয়াত হোসেন জানান, দখলদারদের বিরুদ্ধে শুরু হওয়া এই অভিযান অব্যাহত থাকবে।

স্থানীয়রা জানান, উপজেলার একমাত্র প্রবহমান এই সন্ধ্যা নদী এক সময় খরস্রোতা থাকলেও স্থানীয় প্রভাবশালীরা নদীর দুই পাড়ে অবৈধভাবে পাইলিং করে বালু দিয়ে ভরাট করে স্থাপনা নির্মাণ, দোকানপাট নির্মাণ, ইট-বালুর ব্যবসাসহ বহুতল ভবন নির্মাণ করেছে। প্রবাহ কমে নদী মরে যাওয়ায় ঢাকা-পয়সারহাট লঞ্চ চলাচল বন্ধ হয়েছে অন্তত দেড় যুগ আগে। শুধু নদীর দুই পাড়েই নয় পয়সা বন্দরের মধ্যে নদীর অংশ ও সরকারি জায়গা দখল করে নির্মাণ করা হয়েছে স্থাপনা, যা দখলমুক্ত করারও দাবি জানান স্থানীয়রা।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © crimeseen24.com-2024
Design By MrHostBD