বুধবার, ০৫ নভেম্বর ২০২৫, ১০:৩৫ অপরাহ্ন

সর্বশেষ সংবাদ :
জরাজীর্ণ ভবনে প্রাণভয়ে ক্লাস করছে কোমলমতি শিক্ষার্থীরা পূন্যস্নানের মধ্য দিয়ে শেষ হলো রাসপূজা, মেলা চলবে ৫ দিন বরিশালে ভোক্তা অধিকার বিষয়ে সামাজিক সংগঠনদের সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত বাউফলের এস. এম. জালাল সুপ্রিম কোর্টের সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে নিয়োগপ্রাপ্ত পটুয়াখালীর লোহালিয়ায় বাজার ইজারা নিয়ে দুগ্রুপের সংঘর্ষে চাঞ্চল্য কর হত্যা মামলার আসামী র‌্যাবের হাতে গ্রেপ্তার কুয়াকাটায় এক কোরাল মাছ ২৬ হাজার টাকায় বিক্রি চাকরিতে বহাল ও প্রভিডেন্ট ফান্ডের টাকা পেতে বরিশালে স্মারকলিপি বরিশাল মহানগর জাতীয়তাবাদী ঘাট শ্রমিক ইউনিয়নের কমিটি অনুমোদন ভোট দিয়ে বেহেশত পাওয়া গেলে, আমি নির্বাচন না করে বেহেশতে যেতে চাই” ,,,,,,,,,এবিএম মোশাররফ হোসেন কলাপাড়ায় শতাধিক আওয়ামী লীগ কর্মী বিএনপিতে যোগদান বরিশালে সংবাদ সম্মেলনের পরে ভুক্তভুগীর বাড়িতে মিছলসহ হামলা, বিএনপির নেতার বিরুদ্ধে অভিযোগ ৪৭তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীতে কলাপাড়া যুবদলের র‍্যালী ও যুব সমাবেশ চরমোন্তাজের মোজাম্মেল মেম্বারের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা: গলাচিপায় সংবাদ সম্মেলন আনন্দঘন পরিবেশে আলিপুর বাজার ব্যবসায়ী সমিতির নির্বাচন অনুষ্ঠিত কলাপাড়ায় কৃষক বাজার গণসংযোগে এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতা
বরিশাল মেডিকেলের চিকিৎসক ও টেকনোলজিষ্টকে শোকজ

বরিশাল মেডিকেলের চিকিৎসক ও টেকনোলজিষ্টকে শোকজ

Sharing is caring!

করোনাভাইরাস সংক্রামনের ভয়ে টানা দেড়মাস অনুপস্থিত শেরেবাংলা চিকিৎসা মহাবিদ্যালয়ের (শেবাচিম) টেকনোলজিষ্ট মাহমুদা খানমকে কারন দর্শানোর (শোকজ) নোটিশ দেয়া হয়েছে। তার অনুপস্থিতির তথ্য উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে না জানানোয় মেডিকেল কলেজের অ্যানাটোমি বিভাগের প্রধান সহযোগী অধ্যাপক ডা. সাধনা চন্দ্র সরকারকেও শোকজ নোটিশ দিয়েছেন কলেজ কর্তৃপক্ষ। উভয়কে ৭দিনের মধ্যে যথাযথ জবাব দেয়ার নির্দেশ দিয়ে মঙ্গলবার শোকজ নোটিশ দেয়া হয়।

এসব তথ্যের সত্যতা গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন মেডিকেল কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ এস.এম সারওয়ার।

শোকজপ্রাপ্ত টেকনোলজিষ্ট মাহমুদা খানম মেডিকেল কলেজের অ্যানাটমি বিভাগে কর্মরত। তিনি মেডিকেল কলেজের অর্থপেডিক্স বিভাগের সাবেক বিভাগীয় প্রধান ডা. মোর্শেদ আলমের স্ত্রী।

জানা গেছে, স্বামীর প্রভাবের কারনে টেকনোলজিষ্ট মাহমুদা খানম কর্মস্থলে নিয়মিত অনুপস্থিত থাকেন। মাঝে মাঝে এসে হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর করে যান। সর্বশেষ তিনি ১৬ মার্চ হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর করেছিলেন। এরপরে করোনা দূর্যোগ দেখা দিলে ভয়ে তিনি কর্মস্থলে এসে আসেননি। ফলে ৪ মে পর্যন্ত তার হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর না থাকার বিষযটি কর্তৃপক্ষের নজরে আসে। ৫ মে মাহমুদা খানমকে কর্মস্থলে অনুপস্থিতি থাকার কারন জানতে চেয়ে এবং অনুপস্থিত থাকার বিষয়টি কর্তৃপক্ষকে না জানানোর জন্য অ্যানাটমি বিভাগের প্রধান ডা. সাধনা চন্দ্র মজুমদারকে শোকজ নোটিশ দেয়া হয়।

এ্যানাটমি বিভাগের অফিস সহকারী সুশীল চন্দ্র জানান, শারীরিক অসুস্থতার কারণ দেখিয়ে মাহমুদা খানম একটি ছুটির দরখাস্ত দিয়েছিলেন। কিন্তু সেটা অনুমোদন করেনি কর্তৃপক্ষ। তার আগেই তিনি কর্মস্থলে আসা বন্ধ করে দেন।

তবে মাহমুদা খানম দাবি করেছেন, করোনার কারনে বরিশাল জেলা লকডাউন হওয়ায় তিনি কর্মস্থলে আসতে পারেননি।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © crimeseen24.com-2024
Design By MrHostBD