বৃহস্পতিবার, ২৯ মে ২০২৫, ০৫:২৬ পূর্বাহ্ন
পটুয়াখালী জেলা প্রতিনিধিঃ
পটুয়াখালী জেলার মির্জাগন্জ উপজেলার মাধবখালী ইউনিয়নে জেলেদের ভিজিএফ ও ভিজিডি এর চাল বিতরনের নামে চাল বিতরণকালে সুবিধা ভোগীদের কাছ থেকে জনপ্রতি ১০০ টাকা আদায়ের অভিযোগে ইউপি সচিব মাসুমের বিরুদ্ধে।
এসময় তাকে অবরুদ্ধ করে রেখেছে স্থানীয় জনসাধারণ। দুর্নীতিবাজ সচিব এর অপসারণ ও বিচারের দাবীতে বিক্ষোভ করেছেন মাধব খালীরএলাকাবাসী।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তরিকুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন। সচিব এর নিকট থেকে নগদ ৬৭ হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়েছে।
মির্জাগন্জ উপজেলার মাধবখালী ইউনিয়নে ভিজিএফ ও ভিজিডির তালিকা প্রনয়নকালে একদফা টাকা আদায় আবার চাল নেওয়ার সময়ও সুবিধা ভোগীদের কাছ থেকে টাকা আদায় করার অভিযোগে পটুয়াখালীর মির্জাগন্জের মাধবখালী ইউনিয়ন পরিষদের সচিব হমায়ুন কবিরকে তার কক্ষে তালা দিয়ে অবরুদ্ধ করে রেখেছে স্থানীয়রা।
অবস্থা বেগতিক দেখে পালিয়ে যান প্রশাসক উপজেলা সমাজ সেবা কর্মকর্তা আমিনুল ইসলাম। অদ্য রবিবার দুপুরে চাল বিতরণ কালে এই উদ্বুদ্ধ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়।
প্রশাসক পালিয়ে গেলেও এিপোর্ট লেখা পর্যন্ত এলাকর বিক্ষুব্ধ মানুষ ইউপি সচিব হুমায়ুন কবির কে তার রুমে অবরুদ্ধ করে রাখে। এসময় তার কাছ ( সচিব) ৬৭ হাজার টাকাও উদ্ধার করা হয়।
সস্থানীয় সুবিধা রহিমা বেগম, রহিম, রীমা শামিম, মাহামুদা, করিম মিয়াসহ কয়েকজন সুভোগী জানান, পটুয়াখালী জেলার মির্জাগন্জ উপজেলার মাধবখালী ইউনিয়নে ৩২৫ জন ভিজিএফ কার্ডধারী সুবিধাভোগীর তালিকা করা হয়।
তালিকায় নাম দেওয়ার সময় তাদের প্র্ত্যেকের নিকট থেকে ৩ হাজার থেকে ৫ হাজার টাকা আদায় করেন ফ্যাসিবাদ আমলের চেয়ারম্যান মেম্বাররা।
এলাকার গরিব অসহায় মানুষও এই সম একপ্রকার বাধ্য হয়েই টাকা দিয়ে নিজের নাম তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করেন। ফ্যাসিনাদ আমলের চেয়ারম্যান মেম্বাররা জুলাই অভ্যুত্থানের পর অনেকে পালিয়ে গেলেও এসব সুবিধা ভোগীদের নিকট থেকে টাকা আদায় করা এখনো বন্ধ হয়নি।
রবিবার মির্জাগন্জের মাধবখালী ইউনিয়নের ৩২৫ জন ভিজিএফ ভিজিডি কার্ডধারীকে ৩০ কেজি করে ৫ মাসের চাল নেওয়ার কথা।
এই চাল উপজেলা সূর আনার জন্য কেরিংয়ের কথা বলে প্রত্যেকের কাছ থেকে ৫ শ’ করে টাকা নেন ইউপি সচিব হুমায়ুন কবির। টাকাও নেন, চালও আবার কম দেন আমাদের। এঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন স্থানীয়রা।
অভিযুক্ত ইউপি সচিব হুমায়ুন কবির বলেন, আমি নিজে টাকা আদায় করিনি। প্রশাসক ও ইউপি সদস্য চৌকিদার দফাদার সবাই মিলে মিটিংয়ের মাধ্যমে সিদ্ধান্ত হয়েছে প্রত্যেক সুবিধা ভোগীর কাছ থেকে টাকা আদায় করায় সিদ্ধান্ত হয়েছে। সে অনুযায়ী টাকা আদায় করা হয়েছে।
এখানে আমার একক কোন বিষয় নয়। মাধবখালী ইউনিয়ন পরিষদের প্রশাসক উপজেলা সমাজ সেবা কর্মকর্তা আমিনুল ইসলাম কে বারবার ফোন দেওয়া হলেও তিনি মোবাইল রিসিভ করেননি। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তরিকুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, আমি অভিযোগ ও ভিডিও পেয়েছি তদন্ত স্বাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
অবরুদ্ধ সচিব হুমায়ুন কবিরকে উদ্ধার করতে সেনাবাহিনীকে অনুরোধ করা হয়েছে। জেলা প্রশাসক আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন বলেন, আমি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সাথে কথা বলে খবর নিয়ে দেখছি বলে জানান তিনি ।
পটুয়াখালীতে ভিজিএফ ভিজিডি চাল বিতরনে সময় টাকা আদায়ঃ ইউপি সচিবকে অবরুদ্ধঃ পটুয়াখালী জেলা প্রতিনিধিঃ পটুয়াখালী জেলার মির্জাগন্জ উপজেলার মাধবখালী ইউনিয়নে জেলেদের ভিজিএফ ও ভিজিডি এর চাল বিতরনের নামে চাল বিতরণকালে সুবিধা ভোগীদের কাছ থেকে জনপ্রতি ১০০ টাকা আদায়ের অভিযোগে ইউপি সচিব মাসুমের বিরুদ্ধে।
এসময় তাকে অবরুদ্ধ করে রেখেছে স্থানীয় জনসাধারণ। দুর্নীতিবাজ সচিব এর অপসারণ ও বিচারের দাবীতে বিক্ষোভ করেছেন মাধব খালীরএলাকাবাসী। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তরিকুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন।
সচিব এর নিকট থেকে নগদ ৬৭ হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়েছে। মির্জাগন্জ উপজেলার মাধবখালী ইউনিয়নে ভিজিএফ ও ভিজিডির তালিকা প্রনয়নকালে একদফা টাকা আদায় আবার চাল নেওয়ার সময়ও সুবিধা ভোগীদের কাছ থেকে টাকা আদায় করার অভিযোগে পটুয়াখালীর মির্জাগন্জের মাধবখালী ইউনিয়ন পরিষদের সচিব হমায়ুন কবিরকে তার কক্ষে তালা দিয়ে অবরুদ্ধ করে রেখেছে স্থানীয়রা।
অবস্থা বেগতিক দেখে পালিয়ে যান প্রশাসক উপজেলা সমাজ সেবা কর্মকর্তা আমিনুল ইসলাম। অদ্য রবিবার দুপুরে চাল বিতরণ কালে এই উদ্বুদ্ধ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়।
প্রশাসক পালিয়ে গেলেও এিপোর্ট লেখা পর্যন্ত এলাকর বিক্ষুব্ধ মানুষ ইউপি সচিব হুমায়ুন কবির কে তার রুমে অবরুদ্ধ করে রাখে। এসময় তার কাছ ( সচিব) ৬৭ হাজার টাকাও উদ্ধার করা হয়। সস্থানীয় সুবিধা রহিমা বেগম, রহিম, রীমা শামিম, মাহামুদা, করিম মিয়াসহ কয়েকজন সুভোগী জানান, পটুয়াখালী জেলার মির্জাগন্জ উপজেলার মাধবখালী ইউনিয়নে ৩২৫ জন ভিজিএফ কার্ডধারী সুবিধাভোগীর তালিকা করা হয়।
তালিকায় নাম দেওয়ার সময় তাদের প্র্ত্যেকের নিকট থেকে ৩ হাজার থেকে ৫ হাজার টাকা আদায় করেন ফ্যাসিবাদ আমলের চেয়ারম্যান মেম্বাররা। এলাকার গরিব অসহায় মানুষও এই সম একপ্রকার বাধ্য হয়েই টাকা দিয়ে নিজের নাম তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করেন। ফ্যাসিনাদ আমলের চেয়ারম্যান মেম্বাররা জুলাই অভ্যুত্থানের পর অনেকে পালিয়ে গেলেও এসব সুবিধা ভোগীদের নিকট থেকে টাকা আদায় করা এখনো বন্ধ হয়নি।
রবিবার মির্জাগন্জের মাধবখালী ইউনিয়নের ৩২৫ জন ভিজিএফ ভিজিডি কার্ডধারীকে ৩০ কেজি করে ৫ মাসের চাল নেওয়ার কথা। এই চাল উপজেলা সূর আনার জন্য কেরিংয়ের কথা বলে প্রত্যেকের কাছ থেকে ৫ শ’ করে টাকা নেন ইউপি সচিব হুমায়ুন কবির।
টাকাও নেন, চালও আবার কম দেন আমাদের। এঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন স্থানীয়রা। অভিযুক্ত ইউপি সচিব হুমায়ুন কবির বলেন, আমি নিজে টাকা আদায় করিনি।
প্রশাসক ও ইউপি সদস্য চৌকিদার দফাদার সবাই মিলে মিটিংয়ের মাধ্যমে সিদ্ধান্ত হয়েছে প্রত্যেক সুবিধা ভোগীর কাছ থেকে টাকা আদায় করায় সিদ্ধান্ত হয়েছে। সে অনুযায়ী টাকা আদায় করা হয়েছে।
এখানে আমার একক কোন বিষয় নয়। মাধবখালী ইউনিয়ন পরিষদের প্রশাসক উপজেলা সমাজ সেবা কর্মকর্তা আমিনুল ইসলাম কে বারবার ফোন দেওয়া হলেও তিনি মোবাইল রিসিভ করেননি। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তরিকুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, আমি অভিযোগ ও ভিডিও পেয়েছি তদন্ত স্বাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
অবরুদ্ধ সচিব হুমায়ুন কবিরকে উদ্ধার করতে সেনাবাহিনীকে অনুরোধ করা হয়েছে। জেলা প্রশাসক আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন বলেন, আমি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সাথে কথা বলে খবর নিয়ে দেখছি বলে জানান তিনি ।